ইসমাঈল ইমু : শুক্রবার বিএফইউজে’র সভাপতি এম আবদুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন এবং ডিইউজে'র সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান তারা।
[৩] নেতৃবৃন্দ বলেন, পবিত্র রমজান মাসে পন্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও করোনাভাইরাস জনিত বাড়তি ব্যয়ের ফলে সাংবাদিকদের জীবন নির্বাহ এমনিতেই অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান এখনও সাংবাদিক কর্মচারীদের বকেয়া পাওনাদিসহ বেতন ভাতা পরিশোধে টালবাহানা করছে। অনেকে নিয়মিত মাসিক বেতনও পরিশোধ করছে না। মহামারীর এ দুর্যোগকালে নানা অজুহাত দেখিয়ে সাংবাদিক ছাঁটাই করা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সার্বিক পরিস্থিতিতে আমরা উদ্বিগ্ন। অমানবিকভাবে কর্মী ছাঁটাইয়ের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
[৪] সংবাদকর্মীরা পরিবার পরিজন নিয়ে যাতে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে পাওে সেজন্য ২০ রমজানের আগেই এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতাদিসহ সকল পাওনাদি পরিশোধ ও সাংবাদিক ছাঁটাই বন্ধের আহ্বান জানান নেতৃবৃন্দ। এসময় লকডাউন চলাকালে সাংবাদিকদের নিরাপদে কমর্স্থলে আনা নেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি সহানুভূতিশীল দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা।