শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০২১, ০২:৩৬ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২১, ০২:৩৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মৃত্যু’র প্রহর গুনা এক শিশু’র কান্না থামালেন নারায়ণগঞ্জ মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান লিপি ওসমান

মনজুর অনিক: [২] মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহনাভুতি কি মানুষ পেতে পারেনা বন্ধু। এ গানের সুর নারায়ণগঞ্জ জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান সালমা ওসমান লিপি’র হৃদয়ে বেজেছে। তাইতো চার বছরের শিশু জাহিদুলের হার্টে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। দিনরাত কান্নকাটি আর সন্তানের মৃত্যুর প্রহর গুনছিল যে পরিবারটি। আজ তাদের চোঁখে আনন্দের অশ্রু ফতুল্লার কাশিপুর ভ্যান কলোনী এলাকার দিনমজুর বাবা পারভেজ মিয়ার।

[৩] সালমা ওসমান লিপি বলেন, শিশু জাহিদুলের বাবা সামান্য দিনমজুর। তাই সন্তানের জন্য দিনরাত কান্নকাটি আর মৃত্যু’র প্রহর গুন পরিবারটি। এমন কথা শুনে আমি তার চিকিৎিসার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বাংলাদেশে একজনই ডাক্তার আছে যিনি এ ধরনের রোগীদের অপরাশন করেন। আমি ওই ডাক্তারের ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে একাধিকবার কথা বলে নিশ্চিত করি শিশুটির অপারেশনের জন্য। পরে ডাক্তার রাজি হয়েছেন, ১৮ এপ্রিল অপারেশন করবেন। আশা করছি আল্লাহর রহমতে শিশুটি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

[৪] পারভজে মিয়া বলেন, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাহিদুলের হার্টে ছিদ্র ও ব্লক আছে জানান ডাক্তার। এর জন্য দ্রুত অপরাশেন করতে হবে। অন্যথায় জাহিদুলকে বাঁচানো সম্ভব না।

[৫] এরজন্য ডাক্তার ৩ লাখ টাকা খরচ হবে জানান। আমি দিনমজুর। দিনে যখন যে কাজ করে যত টাকা পাই তা দিয়ে সংসার ঠিক মতো চলে না। সন্তানরে কিভাবে বাঁচাবো। তারপরও যা কিছু ছিল সব বিক্রি করে ও মানুষের কাছ থেকে ধার দেনা করে ৫০ হাজার টাকা মিল করি। কিন্তু আরো আড়াইলাখ টাকা কোথায় পাবো?

[৬] এজন্য আমার সন্তানকে বাঁচানোর আশাই ছেড়ে দিয়ে ছিলাম। তিনি আরো বলেন, ম্যাডামের সহায়তায় আমার ছেলে সুস্থ হয়ে উঠবে। আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি তিনি ও তার পরিবারকে আল্লাহ ভালো রাখুক। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

 

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়