শরীফ শাওন: [২] সংগঠনটির সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতনসহ নেতারা বলেন, লকডাউন সময় অর্থনীতির চাকা সচল রাখার কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য ঝুঁকি ভাতা, করোনা টেস্ট, টিকা এবং স্বাস্থ্যবিধির যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মহীন শ্রমিকদের খাদ্য ও নগদ সহায়তা দিতে হবে।
[৩] মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে তারা বলেন, কর্মরত কোনো শ্রমিক করোনা আক্রান্ত হলে কারখানা মালিককে তার চিকিৎসা এবং যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। করোনার অজুহাতে শ্রমিকদের বেতন-ভাতার কোনোরকম কর্তন কিংবা শ্রমিক ছাঁটাই ও হয়রানি বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
[৪] বক্তারা আরও বলেন, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করেছে। ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউনেও কারখানা মালিকদের চাপে গার্মেন্ট শিল্প খোলা রাখা হয়েছে। যেখানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে প্রতিদিন মৃত্যু ও সংক্রমণের রেকর্ড গড়ছে সেখানে কারখানা খোলা রেখে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ব্যর্থ হবে।