শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০২১, ০১:২৫ দুপুর
আপডেট : ১১ এপ্রিল, ২০২১, ০২:৩৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] লেবাননের অর্থনৈতিক দূরাবস্থায় বড় ধরনের সংকটে বাংলাদেশিসহ বিদেশি গৃহকর্মীরা

আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বাংলাদেশ থেকে যাওয়া গৃহকর্মী সাবরিনা দিনে দিনে শুকিয়ে যাচ্ছে। কারণ, তার আয় অস্বাভাবিক কমে গেছে। যেহেতু তাকে বাড়িতেও অর্থ পাঠাতে হয়, তাই তার নিজের খাওয়ার জন্য অর্থও থাকছে না। আল জাজিরা

[৩] ১০ বছর আগে লেবাননে এসেছিলেন সাবরিনা। তিনি যখন এখানে আসেন এক ডলারের বিনিময়ে ১৫০০ লোবানিজ পাউন্ড পাওয়া যেতো। সাবরিনার মতো গৃহকর্মীরা মজুরি পেতেন লেবানিজ পাউন্ডে। সেটিকে ডলারে পরিণত করে দেশে পাঠাতেন রেমিট্যান্স হিসেবে। তার পরিবার সে অর্থ টাকায় রুপান্তর করে নিতো।

[৪] লেবাননের অর্থনীতি ধসে যাওয়ায় সাবরিনার আয় নাটকীয়ভাবে কমে গেছে। তিনি বলেন, ‘১৫০০ পাউন্ডে যখন এক ডলার মিলতো, আমি প্রতি ঘণ্টায় ৫ ডলার কামাতাম। ৪ ঘণ্টার শিফটে আমার আয় ছিলো ২০ ডলার। আর এখন পুরো শিফটে আমি ৬০ হাজার পাউন্ড পাই। কিন্তু আমার আয় সব মিলিয়ে ৫-৬ ডলার।

[৫] শুধু গত মাসেই লেবাননের মুদ্রা ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ দর হারিয়েছে। ফলে গৃহকর্মীরা বাড়িতে কিছুই পাঠাতে পারছে না। সাবরিনার স্বামী বৈরুতে টেইলরের কাজ করেন। তার আয়ও কমে গেছে। এখন তারা দেশে ফিরতে চান। কিন্তু উড়োজাহাজের টিকেট কেনার অর্থও তাদের নেই।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়