শিরোনাম
◈ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও সময়মতো জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান বিএনপির স্থায়ী কমিটির ◈ কমিশনের মোট ব্যয় হয়েছে ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা, আপ্যায়ন বাবদ ব্যয়  ৪৫ লাখ টাকা ◈ ভার‌তের কা‌ছে পাত্তাই পে‌লো না অস্ট্রেলিয়া, ম‌্যাচ হার‌লো ৪২ রা‌নে ◈ শুল্ক চুক্তির অধীনে মা‌র্কিন উ‌ড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িংয়ের কাছ থেকে ২৫টি বিমান কিনছে বাংলাদেশ ◈ টিটিপাড়ায় ৬ লেনের আন্ডারপাস, গাড়ি চলাচল শুরু শিগগিরই (ভিডিও) ◈ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ বার্তা ◈ ভালোবাসার টানে মালিকের সঙ্গে ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির! ◈ ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা পেল নিবন্ধন, নতুন নীতিমালায় পুরনো ৯৬টির নিবন্ধন বাতিল ◈ সরকারি দায়িত্ব শেষ, পেশাগত কাজে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যাপক আলী রীয়াজ: ফিরবেন কিছুদিন পর ◈ ৯ দল নিয়ে এনসিপির রাজনৈতিক জোটের সম্ভাবনা: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রকাশিত : ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৫:৫০ সকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৫:৫০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পলাশ রহমান: মামুনুল হককে দিয়ে দেশের অন্য ইসলামপন্থী নেতাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত

পলাশ রহমান: কাল যদি শোনা যায় রিসোর্টের ৫০১ নম্বর ঘরটির ভাড়া কোনো গোয়েন্দা সংস্থা মিটিয়েছে, তাতেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। বাংলাদেশে ইসলামপন্থীদের মধ্যে দুজন নেতা বেশ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছেন। তাদের একজন ইসলামি আন্দোলনের নেতা সৈয়দ ফয়জুল করিম এবং অন্যজন হেফাজত নেতা মামুনুল হক। মামুনুল হক হেফাজতের নেতা হয়ে বেশ নাড়াচাড়া দিয়ে উঠেছিলেন। দেশের যুবকদের মধ্যে তার একটা অবস্থানও তৈরি হয়েছে, কিন্তু তিনি এখনো পরিপক্ক হননি। সরকারের গোয়েন্দারা জানেন, মামুন সাহেবের দুর্বলতা কোথায়। তারা সেখানেই হাত দিয়েছেন। আর মামুন সাহেব তাদের পাতা জালে পা দিয়েছেন। সরকারের গোয়েন্দারা মামুন সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর আগের স্বামীকে ধরে নিয়ে গেছে। এখন হয়তো তাকে বলতে বাধ্য করবে মামুন সাহেবের জন্যই তাদের ডিভোর্স হয়েছিলো। এদিকে এই সময়ে মামুন সাহেবকে রিসোর্টে নিয়ে যাওয়ার জন্য গোয়েন্দারা তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে ব্যাবহার করেছে কিনা সেটাও দেখার বিষয়। মোদ্দা কথা হলো মামুন সাহেব যে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন, তাতে তিনি আর হেফাজতের পদে থাকার নৈতিক অধিকার রাখেন না।

মামুনুল হককে দিয়ে দেশের অন্য ইসলামপন্থী নেতাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। তারাও সরকারের নজরদারি এবং ষড়যন্ত্রের বাইরে নয়। যার যেদিকে দুর্বলতা পাবে সেদিক দিয়েই সরকার ইসলামপন্থীদের ইমেজ নষ্ট করার চেষ্টা করবে। সুতরাং ইসলামপন্থী দলগুলোর ভেতরে সরকারের চর বা গোয়েন্দাদের এজেন্ট আছে কিনা তা তদারকি করার জন্য আলাদা কমিটি থাকা উচিত। হেফাজত অরাজনৈতিক আলেমদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। রাজনৈতিক আলেমদের অব্যাহতি দেওয়া উচিত। কারণ কাল যদি শোনা যায় রিসোর্টের ৫০১ নম্বর ঘরটির ভাড়া কোনো গোয়েন্দা সংস্থা মিটিয়েছে তাতেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। আমার ধারণা সরকারের পরের টার্গেট সৈয়দ রেজাউল করিম ও সৈয়দ ফয়জুল করিম। তাদের মধ্যে সমস্যা তৈরি করার জন্য তাদেরই কাছের কাউকে ব্যবহার করা হতে পারে। সুতরাং তাদের আগাম সতর্কতা অবলম্বন করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তাদের ডানে বায়ে যারা থাকে তাদের ওপর দলীয় নজরদারি বাড়ানো উচিত। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়