মারুফ রসূল: সন্ত্রাসী মামুনুল হক, বাবুনগরী গংরা এরপরও নির্লজ্জের মতো ওয়াজে যাবে। মুসল্লি জনতা জানে-জবানে এদের হেলিকপ্টারের ভাড়া মিটাবে। যে ধর্মকে আপনি শান্তির ধর্ম হিসেবে দাবি করেন, নিজ হাতে তার জিম্মাদারি তুলে দেবেন ধর্ম না-জানা এসব মূর্খ কাঠমোল্লাদের হাতে। আপনি ধর্মের নামে দান-খয়রাত করবেন আর তার টাকায় এরা মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের লাশ আপনাকে ফেরৎ দেবে। তারপর সেই লাশ ডিঙিয়ে এরা অবকাশ কাটাবে আর আপনি গালে হাত দিয়ে ভাববেন, এইবার মসজিদে আরও দুইটা এসি দেওয়া যাক।
এই যে রমজান মাস আসতেছে, তারপর ঈদ... আপনি এসব কুলাঙ্গারের হাতেই যাকাত-ফিতরা তুলে দেবেন। সেই টাকায় আজহারির উন্নতি হবে, বাবুনগরী-মামুনুলদের শান-শৌকত বাড়বে। আপনি এই কাজই এতো বছর ধরে করে আসছেন। এ কারণেই মাদ্রাসার বড় হুজুরদের পরিবারের রোশনাই বাড়লেও শিক্ষার্থীদের জীবনের মান বাড়ে না। অতএব আপনারে কেউ উদ্ধার করতে পারবে না। এমনকি সলিমুল্লাহ খানও আপনার জন্য ‘বেহাত বিপ্লব’- এর মতো ‘বেহাত ধর্ম’ লিখবে না। এনারা জাতে মাতাল তালে ঠিক; খালি আপনিই বেয়াক্কেলের মতন নিজের ধর্মকে হোসেন আলীর নৌকায় তুইল্যা দিলেন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :