শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৩৫ রাত
আপডেট : ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৩৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জগন্নাথপুরে নলজুর নদী খননের মাটি হরিলুট

সিলেট প্রতিনিধ: সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে নদী খননের মাটি হরিলুট চলছে। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। জানাগেছে, গত কয়েক মাস ধরে চলছে নলজুর নদী খনন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে বাদাউড়া নদীর মুখ থেকে এরালিয়া বাজার পর্যন্ত ৫ কিলোমিটর নদী খনন কাজ হচ্ছে। এর মধ্যে হাসিমাবাদ এলাকায় খননকালে উত্তোলনকৃত মাটি যে যেভাবে পারছে হরিলুট করে নিয়ে যাচ্ছে। আবার এসব মাটি বিভিন্ন স্থানে বিক্রির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।

২ এপ্রিল শুক্রবার সরজমিনে দেখা যায়, নদী খননের স্তুপকৃত মাটি এক্সেভেটর মেশিন দিয়ে কেটে ট্রাক ও ড্রাম ট্রাকে ভর্তি করা হচ্ছে। ৭/৮টি ট্রাক এসব মাটি এনে ভরাট করছে স্লুইচ গেইট এলাকার আলী আহমদের মালিকানা জমি ও সড়কের সাথে থাকা সরকারি খাল। এ বিষয়ে আলী আহমদ বলেন, নদী খননের মাটি আমার ও আরো বিভিন্ন মালিকানা জমিতে রাখা হয়েছে। জমি আবাদের স্বার্থে এসব মাটি এনেছি। এতেও বিভিন্ন মানুষ জমির ভূয়া মালিক সেজে চাঁদা দাবি সহ আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কারো কাছে মাটি বিক্রি করিনা। আমার জমি ভরাট করছি। অন্যরাও সরকারি খাল ভরাট করেছেন। তাই আমার জমির সামনে থাকা খাল আমিও ভরাট করছি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের জগন্নাথপুর উপজেলার দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারি প্রকৌশলী হাসান গাজী বলেন, আলী আহমদকে কিছু মাটি নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, নদী খননের মাটি নদী পাড়ে স্তুপ করে রাখা আছে। বর্ষায় পানির ঢেউয়ে এসব মাটি আবার নদীতে পড়ে ভরাট হয়ে যাবে। তাই অতিরিক্ত মাটি সরানো প্রয়োজন। এ জন্য এসব মাটি সরিয়ে নিতে জমির মালিকদের বলা হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু আলী আহমদ নয়, আরো বিভিন্ন মানুষ মাটি নিচ্ছে। তবে কোথাও বিক্রি করা যাবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়