শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ০২ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:৪৭ সকাল
আপডেট : ০২ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পহেলা বৈশাখ ও ঈদ বাণিজ্য নিয়ে উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

নিউজ ডেস্ক: করোনা সংক্রমণ পুনরায় বেড়ে যাওয়ায় পহেলা বৈশাখ এবং ঈদ-উল ফিতরের বাজার নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। দুই উৎসবকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে বড় অঙ্কের অর্থলগ্নি করেছেন বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ীরা। আগামী ১০ এপ্রিলের মধ্যে সকল পর্যায়ের সরকারী চাকরিজীবী পহেলা বৈশাখের উৎসব ভাতা পাবেন। এছাড়া সাধারণ নগরবাসীদের প্রত্যাশা ছিল, এবার হয়তো তারা পহেলা বৈশাখের উৎসবে শামিল হতে পারবেন। ঈদের কেনাকাটাও হবে আনন্দে-স্বাচ্ছন্দ্যে। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সেই আশা ক্রমে ফিকে হয়ে আসছে। পহেলা বৈশাখ ও ঈদের কেনাকাটা-বেচাবিক্রি মার্কেট, শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় বাড়ছে। গত বছর করোনার কারণে ঈদ বাণিজ্যে ধস নেমেছিল। করোনা সংক্রমণরোধে সম্প্রতি সরকারের পক্ষ থেকে ১৮টি কঠোর বিধিনিষেধ ও নিদের্শনা মানার জন্য বলা হয়েছে। সেখানে মার্কেটগুলোতে কেনাকাটার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য ক্রেতা-বিক্রেতাকে বলা হয়েছে। করোনা সংক্রমণ আরও বাড়লে বিধিনিষেধের মাত্রাও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জানা গেছে, আবহমান কাল থেকে রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে দেশে বহু রকমের ব্যবসা-বাণিজ্যে গতিশীলতা ফিরে আসে। ব্যবসায়ীরা মুখিয়ে থাকেন উৎসবকেন্দ্রিক বেচাকেনার জন্য। চাঙ্গা হয় সামগ্রিক অথনীতি। হালে পহেলা বৈশাখ ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। অর্থনীতিবিদ ও বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু পহেলা বৈশাখ সামনে রেখে দেশে এখন ১৫-২০ হাজার কোটি টাকার বেচাকেনা হয়ে থাকে। রোজার ঈদে এই বিক্রির পরিমাণ অন্তত দশগুণ বেশি। অর্থাৎ দেশের অর্থনীতিতে এই দুই উৎসব বড় অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে গত বছর থেকে সব হিসেব-নিকেশ পাল্টে যেতে শুরু করেছে। করোনা সংক্রমণের মৃত্যুঝুঁকি মাথায় নিয়ে কেউ আর কেনাকাটায় উৎসাহ বোধ করেন না। তবে মাস্ক পরে ও প্রয়োজনীয় স্যানিটাইজার ব্যবহার করে মার্কেটে গিয়ে কেনাকাটায় তেমন কোন ঝুঁকি নেই বলেও মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

গত বছর রোজার সময় দোকানপাট চালু থাকলেও ক্রেতাদের দেখা মিলেনি। অনেক ব্যবসায়ী লোকসানের মুখে দোকানপাট বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন। এবারও সেই ঝুঁকি আবার তৈরি হয়েছে। করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার প্রতিদিন বাড়ছে। - জনকণ্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়