তাহমীদ রহমান: [২] সমালোচকরা বলছেন এটি হংকংয়ের উপর চীনের নিয়ন্ত্রণ আরও দৃঢ় করবে যা মঙ্গলবারই চূড়ান্ত হবার কথা।
[৩] এই আইন সংস্কারের উদ্দেশ্য যাতে শুধুমাত্র দেশপ্রেমিক ব্যক্তিরাই শুধু নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। সমালোচকরা সতর্ক করে বলছেন, এই আইন বিরোধীদেরকে পার্লামেন্টের বাইরে রাখবে, যার অর্থ সেখানে গণতন্ত্রের অবসান ঘটবে। বিবিসি
[৪] যে কোন সম্ভাব্য সংসদ সদস্যর বিষয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার আগেই পরীক্ষা করে দেখা হবে যে তিনি চীনের প্রতি যথেষ্ট অনুগত কি না। এর আগে গত মার্চে চীনের ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের সময় বেইজিং হংকংয়ের নির্বাচনী পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা অনুমোদন করে।
[৫] এখন হংকংয়ের মিনি সংবিধানে সংযোজনের আগে কংগ্রেসের স্ট্যান্ডিং কমিটি প্রস্তাবিত আইনটির সবকিছু খতিয়ে দেখছে।
[৬] সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিদ অধ্যাপক ইয়ান চং বিবিসিকে বলেছেন, প্রযুক্তিগতভাবে এটি মৌলিক আইনের কোনও পরিবর্তন নয়। তবে প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের দিক থেকে এবং সর্বজনীন ভোটাধিকারের দিকে এগিয়ে যাওয়া হবে মূল লক্ষ্য।
[৭] ব্রিটেন এবং চীনের মধ্যে হস্তান্তর চুক্তিটি এই ভূখণ্ডকে মূল ভূখণ্ডের চেয়ে বেশি স্বাধীনতা দিয়েছে। ধারণা করা হয়েছিল যে এই স্বাধীনতাগুলি একটি দেশ, দুটি ব্যবস্থা নীতির অধীনে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত ৫০ বছর অব্যাহত থাকবে।
[৮] এরপর থেকে বেইজিং ধীরে ধীরে হংকংয়ের উপর প্রভাব বাড়িয়েছে। সমালোচকদের অভিযোগ, চীন চুক্তি লঙ্ঘন করছে তবে বেইজিং এটি অস্বীকার করে। সম্পাদনা : রাশিদ