তাহমীদ রহমান: [২] সোমবার সন্ত্রাসীরা কমপক্ষে ১৭টি গাড়ি নিয়ে হামলা করে। ঘটনাস্থলে ফরাসি কোম্পানি টোটালের কয়েক বিলিয়ন ডলারের একটি তরল গ্যাসের প্রকল্প চলমান আছে। এ কারণে সেখানে বহু বিদেশি ঠিকাদার ও তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবস্থান করছিলো। দ্যা গার্ডিয়ান, বিবিসি
[৩] সন্ত্রাসীগোষ্ঠী তাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এতে সেখানে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের কয়েকশ নাগরিক হোটেলগুলোতে আশ্রয় নেয়। এর আগে তারা সেখান থেকে সাগর পাড়ি দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। হোটেল আমারুলাতেই প্রায় ২০০ জন বিদেশি শ্রমিক আটকা পড়েছেন।
[৪] এ হামলার পর দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের নাগরিকদের উদ্ধারে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়েছে। সেনাবাহিনী তাদের উদ্ধারের চেষ্টাকালে সন্ত্রাসীরা আবার হামলা চালায়।
[৫] বন্দিদশা থেকে পালিয়ে যাওয়া একজন ঠিকাদার বলেন, স্থানীয় জনগণ ও প্রতিষ্ঠানগুলো লোকজনকে উদ্ধারে ব্যাপক চেষ্টা করেছে। তবে বৃহৎ কোম্পানিগুলোর ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
[৬] এদিকে এই হামলার ফলে আফ্রিকা মহাদেশে ফ্রান্সের বিশাল একটি বিনিয়োগ প্রকল্প হুমকির মুখে পড়েছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :