শিরোনাম
◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২১, ০১:৩৩ রাত
আপডেট : ২৭ মার্চ, ২০২১, ০১:৩৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কোনটি উপকারী ঘি না মাখন?

আতাউর অপু: ঘি ও মাখন দুটিই জনপ্রিয়। তবে অনেকেই স্বাস্থ্য সচেতনতা থেকে ঘিয়ের চেয়ে মাখন খেতে বেশি পছন্দ করেন। তবে দুটি খাবারে পুষ্টি ও খাদ্যগুণের সমান সংমিশ্রণ রয়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই দুগ্ধজাত পণ্য দুটি একটি অন্যটির চেয়ে আলাদা। ঘি হচ্ছে অপ্রক্রিয়াজাত ফ্যাট। এতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন এ পাওয়া যায়। মাখনেও ভিটামিন এ থাকে। দুগ্ধজাত এই পণ্য দুটি থেকে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-

১. রান্নায় অনেকেই ঘি ব্যবহার করেন। এছাড়া নানা ধরনের মিষ্টি তৈরিতেও এটি ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে মাখন ফ্রাই, মাংস রান্না এবং বিভিন্ন ধরনের ডিপস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

২. দুগ্ধজাত পণ্য দুটির মধ্যে ঘি দুই থেকে তিন মাস ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যেতে পারে। তবে মাখন অবশ্যই ফ্রিজে রাখতে হয় এবং বাটার পেপারে ঢেকে রাখতে হয়।

৩. ঘিয়ে মাখনের চেয়ে বেশি ফ্যাট জমা থাকে। এতে প্রায় ৬০ শতাংশ স্যাচুরেটেডে ফ্যাট রয়েছে এবং ১০০ গ্রামে ৯০০ ক্যালরির মতো পাওয়া যায়। অন্যদিকে, মাখনে ট্রান্স ফ্যাট থাকে তিন গ্রাম, স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ৫১ শতাংশ  এবং ১০০ গ্রাম মাখনে ৭১৭ কিলো ক্যালরি থাকে।

৪. ঘিয়ে মাখনের চেয়ে কম পরিমাণে দুগ্ধজাত প্রোটিন থাকে। বাটারে ল্যাকটোজ সুগার এবং প্রোটিন কেসিনও থাকে।

৫. ঘি এবং মাখন উভয়েরই একই রকম পুষ্টিকর সংমিশ্রণ এবং ফ্যাটযুক্ত উপাদান রয়েছে। তবে ঘিয়ে ল্যাকটোজ চিনি এবং প্রোটিন কেসিন থাকে না বললেই চলে।

যেহেতু এসব দুগ্ধজাত পণ্যগুলিতে ল্যাকটোজ চিনির উপস্থিতি থাকে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণমতো ঘি বা মাখন জাতীয় খাবার গ্রহণ করা উচিত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়