শিরোনাম
◈ মুগদায় ডিএসসিসির ময়লার গাড়ির ধাক্কায় কিশোর নিহত ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা ◈ সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২ ◈ থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় ◈ শিক্ষক নিয়োগ: ১৪ লাখ টাকায় চুক্তি, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫ ◈ বিদ্যুৎ-গ্যাস কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়া ঋণ মিলবে না ◈ নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০১:৫৯ রাত
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০১:৫৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মসজিদ উন্নয়নের টাকাও খেয়ে ফেললেন আ’লীগ নেতা

ডেস্ক রিপোর্ট : বরগুনার বেতাগীতে মসজিদ উন্নয়নের ৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ গোলাম রব শুক্কুর মীরের বিরুদ্ধে। যুগান্তর

সৈয়দ গোলাম রব শুক্কুর মীর উপজেলার বুড়ামজুমদার ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বুড়ামজুমদার ইউনিয়নে তালবাড়ি গ্রামের সিকদার বাড়ি জামে মসজিদের পরিচালনা কমিটির সভাপতি থাকা সত্যেও মসজিদ কমিটির ভুয়া সভাপতি সেজে ওই ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মসজিদ স্থানান্তরের জন্য ক্ষতিপূরণ বাবদ এলএ শাখার বরাদ্দকৃত ৬ লাখ ৬৯ হাজার ২৬১ টাকা চেকের মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।

স্থানীয়দের সহায়তায় অনুসন্ধান করে জানা যায়, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় বরগুনা (ভূমি হুকুম দখল শাখা) অধিগ্রহণ মামলায় মসজিদ কমিটির সভাপতি সোবাহানকে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ গ্রহণের জন্য নোটিশ প্রদান করা হয়।

উক্ত টাকা বরাদ্দের বিষয়ে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান শুক্কুর মীরের কাছে মসজিদের সভাপতি সোবাহান পরামর্শ নিতে যান। পরে পরামর্শ না দিয়ে চেয়ারম্যান নিজেই গোপনে মসজিদের ভুয়া সভাপতি সেজে সম্পূর্ণ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এতে ওই এলাকার মসুল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। তারা মসজিদ ফান্ডের জন্য ওই বরাদ্দ অর্থ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ফেরত পাওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম রব শুক্কুর বলেন, আমি টাকা উত্তোলন করেছি এবং যেসব কাজে টাকা খরচ করেছি তার ভাউচার আমার কাছে আছে। খরচের পর বাকি টাকা একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা আছে।

তবে তিনি ওই মসজিদের সভাপতি কিনা এ বিষয়টি জিজ্ঞেস করলে এড়িয়ে যান।

এ ব্যাপারে বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, মসজিদের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের ব্যাপারে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ পাওয়া গেছে তার তদন্ত চলছে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়