শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ০১ মার্চ, ২০২১, ০৭:৪৪ সকাল
আপডেট : ০১ মার্চ, ২০২১, ০৭:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার নাসা প্রকাশ করলো মঙ্গলগ্রহের বসবাসযোগ্য স্থান

ডেস্ক রিপোর্ট: মঙ্গলগ্রহের কোন কোন জায়গায় ভবিষ্যতে মানুষ ঘর-বাড়ি তৈরি করে থাকতে পারবে এবার তা জানিয়েছে মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা। এই প্রথম মঙ্গলগ্রহে বসবাসযোগ্য জায়গাগুলোর সন্ধান দিয়েছে নাসা। এরই মধ্যে নাসা বসবাসের জায়গাগুলো নিয়ে একটি মানচিত্রও তৈরি করেছে বলেও জানা গেছে।

নেচার অ্যাস্ট্রোনমি নামের একটি বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নালে নাসার প্রকাশিত মানচিত্র জায়গা পেয়েছে। মঙ্গলগ্রহের সেই সব জায়গাগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছে তারা।

মানুষের বসতি গড়ে তুলতে হলে প্রথম শর্ত হলো পানির পর্যাপ্ত জোগান থাকতে হবে। তবে মঙ্গলগ্রহের ওইসব জায়গায় বসতি গড়ে তুললে পানির কোনো অভাব হবে না দাবি করছেন নাসা।

লাল গ্রহের উত্তর গোলার্ধের মেরু এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি রয়েছে বলে জানিয়েছে নাসা। ওইসব এলাকায় পানি ভূপৃষ্ঠের অনেকটা কাছাকাছি। ফলে সহজে সেই পানি তুলে আনা যাবে। আর সেই সব এলাকায় পানি রয়েছে বরফ আকারে। নাসা জানিয়েছে, বহু এলাকায় তাপমাত্রার তারতম্যের জন্য পানি মাটির উপরেও বেরিয়ে এসেছে।

ওইসব এলাকায় পানির সন্ধান দিয়েছে নাসার তিনটি মহাকাশযান ‘মার্স ওডিসি’, ‘মার্স রিকনাইস্যান্স অরবিটার' ও ‘মার্স গ্লোবাল সার্ভেয়ার' (এমজিএস)। এই তিন মহাকাশযানের পাঠানো তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই মানচিত্র তৈরি করেছে নাসা।

প্রায় ২০ বছর ধরে এ জায়গাগুলো খুঁজে নেয়ার চেষ্টা করছিল নাসা। ২০১৫ সালের পর থেকে বেশকিছু জায়গা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য হাতে আসে তাদের।

মঙ্গলের উত্তর মেরুর বিস্তীর্ণ এলাকার পানি দিয়ে চাষবাস করাও যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে। সেই পানি থেকে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন গ্যাস বের করে রকেটের জ্বালানি হিসেবেও কাজে লাগানো যেতে পারে।

সূত্র: দ্যা স্পেস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়