মাসুম রেজা: শিক্ষা ক্ষেত্রে দুটি শব্দ খুবই প্রচলিত ‘এনরোলমেন্ট’ ও ‘ড্রপ আউট বা ঝরে পড়া’.. লেখকদের ক্ষেত্রেও এই দুটি টার্ম ব্যবহার করা চলে.. লেখকদের ভিতর উপন্যাসিক শ্রেনীর এনরোলমেন্টের হার ৪৩%.. যার অর্থ লেখাপড়া জানা প্রতি ১০০ বাঙ্গালির মধ্যে ৪৩ জন উপন্যাস লেখায় হাত দেন.. উপন্যাস লিখতে শুরু করা উপন্যাসিকদের ড্রপ আউট বা ঝরে পড়ার হার ৯৩% পারসেন্ট অর্থাৎ তাদের ৯৩ ভাগই লেখায় ক্ষান্ত দেন.. নাট্যকারদের এনরোলমেন্টের হার ৮৭% আর ঝরে পড়ার হার ৯৯.৯৯৬%.. এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠির বালিশ বা তোষকের নিচে অন্তত একটি অসমাপ্ত পান্ডুলিপি নিভৃতে রোদন করে.. কবিদের এনরোলমেন্টের হার ১০৭% অর্থাৎ প্রতি ১০০ জনে ১০৭ জন কবিতা লিখতে শুরু করেন এবং ড্রপ আউটের হার .০৩%.. অর্থাৎ কবিতা লিখতে শুরু করলে ঝরে পড়া বা সরে পড়ার হার প্রায় শূন্যের কোঠায়.. বস্তুনিষ্ঠ এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশের আগে কারো কোনো মন্তব্য থাকলে জানাতে পারেন.. তথ্যসূত্রঃ মনগড়া.কম.. (উল্লেখ্য যে, কবিতা থেকে ঝরে পড়া বা সরে পড়া বিরলপ্রজদের মধ্যে আমি নিজেও আছি)
সূত্র : ফেসবুক থেকে নেওয়া
আপনার মতামত লিখুন :