তাবাসসুম সুইটি: [২]প্রবল নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও কৃষকদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে দিল্লী পুলিশ।
[৩]রোববার দেশটির সুপ্রিম কোর্ট, কেন্দ্রের র্যালি বন্ধের আবেদন প্রত্যাহারের পর পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দীপেন্দ্র পাঠক গণমাধ্যমকে একথা নিশ্চিত করেছেন। আল-জাজিরা
[৪]তিনি জানান, ২৬ জানুয়ারির র্যালিতে প্রায় ১২ হাজার কৃষক ৬৪ কিমি. পথ অতিক্রমের পরিকল্পনা করেছেন বলে তাদের জানিয়েছেন। এত বড় একটা র্যালি নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের কাছে বড় একটা চ্যালেঞ্জ, এটি যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ও শৃঙ্খলার সাথে শেষ হয় আমরা সে চেষ্টা করবো।
[৫]তিনি আরও বলেন, র্যালির প্রবেশ ও বাহির হওয়ার পথে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কারণ আমরা আশঙ্কা করছি, কৃষকদের শান্তিপূর্ণ র্যালিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা হতে পারে।
[৬]২০১৯ সালে পুনঃক্ষমতায় আসার পর কৃষক বিদ্রোহ দমন এই সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে। কৃষকেরা দাবি করছে, প্রধানমন্ত্রীর এই আইন কৃষকদের ধ্বংস করবে আর বড় বড় কোম্পানির মালিকদের উপকৃত করবে। আর সরকার বলছে, কৃষি আইনের এই সংস্কারের ফলে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পাবে।
[৭]গত দুইমাস যাবত কৃষকেরা রাজধানীর উপকণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচী পালন করছে। সরকার কৃষকদের প্রতিবাদের জেরে আইনটি স্থগিত করার প্রস্তাব দেয়, কিন্তু কৃষকেরা আইন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব
আপনার মতামত লিখুন :