শরীফ শাওন: [৩] ৪০তম জাতীয় সম্মেলনে একাধিক গঠনতান্ত্রিক ব্যত্যয় ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক চর্চা বিনষ্ট করা হয়েছে জানিয়ে তারা বলেন, সম্মেলনের এক পর্যায়ে ‘ওয়াক আউটে’র মত ঘটনাও ঘটে। তারা বলেছেন, সংগঠন ভাঙতে নয়, বরং ‘গঠনতান্ত্রিক রীতির ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে’ তারা সম্মেলন চাচ্ছেন। গঠনতান্ত্রিক ব্যত্যয়গুলো মেনে নিলে তাহলে রাজপথে অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলনের নৈতিক ভিত্তি থাকে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন
[৪] ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক রাগীব নাঈম বলেন, গত সম্মেলনে জাতীয় পরিষদ গঠন করা হয়নি। কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী পর্যাপ্ত আলোচনা হয়নি। কেন্দ্রীয় কমিটির কোন সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত অনুমোদনও তারাই দেন। পরে ভোটে যাওয়া হলে সেখানেও ভোটারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়নি।
[৫] সংগঠনটির শীর্ষ কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন, এক চতুর্থাংশেরও বেশি প্রতিনিধির দাবি জানানো সত্ত্বেও সভাপতি ‘রিকুইজিশন সম্মেলনে’র প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। যদিও গঠনতন্ত্র অনুসারে তিনি এমন প্রত্যাখ্যান করতে পারেন না।
[৬] বর্তমান সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ বলেন, আমাদের কেন্দ্রীয় পরিষদে এ ব্যাপারে কথা না বলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই কিছু বলতে পারছি না। তবে বিষয়টি যেহেতু আমাদের আভ্যন্তরীণ, তাই অভ্যন্তরীণভাবে শীঘ্রই এর সমাধান করা হবে।
[৭] গত বছরের ১৯ নভেম্বর ৪০তম জাতীয় সম্মেলনে ছাত্র ইউনিয়নের ৪১ সদস্যের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে।