শিরোনাম
◈ নিউইয়র্কে জোহরান মামদানির জয়: কেন ক্ষুব্ধ মোদি সমর্থকেরা? আল–জাজিরার প্রতিবেদন ◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৪১ দুপুর
আপডেট : ১৪ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৪১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ট্রাম্পের এ্যাকাউন্ট বন্ধ সঠিক সিদ্ধান্ত হলেও বিপজ্জনক নজির সৃষ্টি করেছে : টুইটার সিইও

রাশিদুল ইসলাম : [২] টুইটারের সিইও জ্যাক ডরসে মনে করেন কারো এ্যাকাউন্ট বন্ধ করা মানে মানুষের কথাবার্তায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করা। তবে ক্যাপিটলে হামলায় উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়ায় ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ পরিহারে ট্রাম্পের এ্যাকাউন্ট বন্ধ করা সঠিক হয়েছে। জেরুজালেম পোস্ট

[৩] টুইটারে ডরসে বলেন সারাবিশে^ মানুষের কথাবার্তার ওপর কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানির প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা বিপজ্জনক। এতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি বৃদ্ধি পায়। স্পষ্টভাবে কথা বলা ব্যহত হয়, শেখার সম্ভাবনা সীমাবদ্ধ করে।

[৪] ডরসে বলেন ট্রাম্পের এ্যাকাউন্ট বাতিলের মধ্যে গর্বের কিছু নেই। কারো কোনো বক্তব্য উস্কানিমূলক বা ঝুঁকি সৃষ্টি করলে তা আমাদের নীতিমালা অনুযায়ী অপসারণ করা হয়। তারপরও বলছি সুস্পষ্ট ব্যতিক্রম থাকলেও কারো এ্যাকাউন্ট বন্ধ বা এধরনের নিষেধাজ্ঞা আমাদের ব্যর্থতা।

[৫] গত বছর টুইটার বক্তব্য দেয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করে। ডরসে মনে করেন তা প্রাণবন্ত বক্তব্যকে নিশ্চিত ও উপকারী করে তুলবে।

[৬] গত সপ্তাহে সান ফ্রান্সিসকো থেকে ট্রাম্পের টুইটার এ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়। ট্রাম্পের টুইটারে অনুসারির সংখ্যা ৮৮ মিলিয়ন। এছাড়া আরো টুইটারের ৭০ হাজার এ্যাকাউন্ট বন্ধের পর শেয়ারবাজারে কোম্পানিটির ১১ শতাংশ মূল্যপতন ঘটে।

[৭] ট্রাম্পের এ্যাকাউন্ট বন্ধের সমালোচনা করেছেন বেশ কিছু রিপাবলিকান নেতা। তারা মনে করেন এতে ট্রাম্পের বাকস্বাধীনতা ব্যাহত হয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর এ্যাঙ্গেলা মেরকেল সতর্ক করে বলেছেন কারো বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ কোনো কোম্পানি বা কর্তৃপক্ষ বন্ধ করতে পারে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়