কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার দ্য স্টার ও বাংলাদেশের ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার বিশেষ অভিযানে চেরাস এলাকার এক অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
[৩] মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক খায়রুল যাইমি দাউদ বলেছেন, তারা ২০১৭ সাল থেকে আমাদের নজরদারিতে ছিলেন। সেসময় এ ধরনের আরেকটি সিন্ডিকেটকে আমরা ধরতে পেরেছিলাম।
[৪] সে সময় আমরা দুজন বাংলাদেশিকে ধরতে পারলেও তাদের দলনেতা সেসময় পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন।
[৫] তিনি বলেন, বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ইন্দোনেশিয়ার নাগরিকরা মূলত এ ধরনের সিন্ডিকেটের ক্লায়েন্ট।
[৬] সিন্ডিকেটটি পাসপোর্ট, অস্থায়ী ওয়ার্কিং ভিজিট পাস, আইক্যাডস এবং নির্মাণ শিল্প উন্নয়ন বোর্ড (সিআইডিবি) কার্ডের মতো নথি বিক্রি করে আসছিল।
আপনার মতামত লিখুন :