ফেরদৌস খন্দকার: পরীক্ষা সবাইকেই দিতে হবে। কারও মহামারির শুরুতেই দিতে হয়েছে। কারও কারও বছরের মাঝামাঝি সময়ে, কারও বছরের শেষ ভাগে। পরীক্ষা ছাড়াই কিছু ভাগ্যবান ব্যক্তি উৎরে গিয়েছেন। অল্প কিছুসংখ্যক মানুষ হয়তো অপেক্ষা করবে বছর শেষে কেউ এসে হয়তো উৎরে দিয়ে যাবে, পার করে দিয়ে যাবে (টিকা)। কেউ দাওয়াত খেয়ে পরীক্ষা দিয়েছে, কেউ বাজার করতে গিয়ে, কেউ চিঠি খুলতে গিয়ে, কেউ কিছু না করেই। কষ্ট লাগে অল্প কিছু মানুষ পরীক্ষায় ফেল করবে যা এক শতাংশেরও কম।
তবে একটা বিষয় নিশ্চিত যে সবাই কম বেশি ভুগবে। বিশেষ করে মানসিকভাবে। কারও হবার ভয়ে, কারও দ্বিতীয় বার হবে কিনা, কেউ আবার ভয় পায় আবারও হবার পরে কী হবে। এভাবেই একটি বছর পার করে দ্বিতীয় বছরে পা রাখলো অভিশপ্ত করোনা মহামারি। তবে আমি নিশ্চিত সবকিছুর শেষে আমরা সবাই একসঙ্গে পাস করবো। শুধু নিজেদের বদলে ফেলতে হবে। এইটুকুতে আমি বিশ্বাস করি বিধাতা আমাদের একটু পরীক্ষা নিলেন। কারণ আমরা তার সৃষ্টিকে সম্মান করিনি। তার চাওয়া গুলোকে আমরা পূরণ করিনি। আসুন আমরা একসঙ্গে সেই পথে হাটি। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :