শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০, ০২:১৬ রাত
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০, ০২:১৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুক্রবার উদযাপন হবে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শুভ বড়দিন

সমীরণ রায়: [২] করোনার কারণে স্বাস্থ্য বিধি মেনে গির্জায় গির্জায় প্রার্থনা হবে আজ শুক্রবার। বিশ্বের ও মানবতার কল্যাণে যিশুর শান্তির বাণী ছড়িয়ে দেয়া হবে মানুষে মানুষে। আলোকসজ্জা, ক্রিমসাস ট্রি, সান্তাক্লজের উপহার দেওয়ার সময় কাটবে আনন্দে। দুই হাজারের বছর আগে এদিন বিশ্বে আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেন খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট। বেথেলহেমের এক গোয়ালঘরে কুমারিমাতা মেরির কোলে জন্ম হয়েছিল যিশুর। বড়দিন ঘিরে রঙিন বাতি, ফুল আর প্রতীকী ক্রিসমাস ট্রিতে সাজানো হয়েছে।

[৩] খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন, মানবজাতিকে সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করার জন্য যিশুখ্রিস্টের জন্ম হয়। তাই গোটা বিশ্বের মতো বাংলাদেশের খ্রিস্টান সম্প্র্রদায়ও নানা আয়োজন করেছে। ঘরে ঘরে জ্বালানো হয়েছে রঙিন আলো। সাজানো হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি। গির্জাগুলো সাজানো হয়েছে রঙিন বাতিতে। যিশু গোয়ালঘরে জন্মেছিলেন বলে তার অনুসারীরা ঘরে ঘরে প্রতীকী গোশালা তৈরি করেছে। সব পরিবারেই কেক, পিঠা, পোলাও-বিরিয়ানিসহ বিভিন্ন খাবারের আয়োজন রয়েছে। গির্জায় ধর্মীয় গান হবে। দিবসটি উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটির দিন। সংবাদপত্রগুলো দিনটিতে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ বেতার, সরকারি-বেসরকারি টিভি ও রেডিওতে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হচ্ছে।

[৪] খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস-ঈশ্বরের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কুমারী মেরির জন্ম হয়েছিলো। যাকে মা মেরি নামে ডাকে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা। ‘ঈশ্বরের আগ্রহে ও অলৌকিক ক্ষমতায়’ মা মেরি কুমারী হওয়া সত্ত্বেও গর্ভবতী হন। ঈশ্বরের দূতের কথামতো শিশুটির নাম রাখা হয় যিশাস, বাংলায় বলা হয় ‘যিশু’। যিশু নামের সেই শিশুটি বড় হয়ে পাপের শৃঙ্খলে আবদ্ধ মানুষকে মুক্তির বাণী শোনান।

[৫] বড়দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। তারা এতে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানান। এছাড়া শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ ও উপ-নেতা জিএম কাদের, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়