শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:০৫ সকাল
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] শিশু সামিউল হত্যা মামলায় মা এশা ও তার কথিত প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড

মহসীন কবির : [২] রোববার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন— শিশু সামিউলের মা আয়েশা হুমায়রা এশা ও এশার প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কু (৪৩)। এছাড়া, দুজনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ডিবিসি ও যমুনা টিভি

[৩] এর আগে, গত ৮ ডিসেম্বর এই মামলার রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য ছিল। গত ২৩ নভেম্বর আদালত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য ৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন। সেদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত রায়ের দিন পিছিয়ে ২০ ডিসেম্বর ধার্য করেন। এ মামলার দুই আসামি হলেন সামিউলের মা আয়েশা হুমায়রা এশা ও মায়ের পরোকীয়া প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কু।

[৪] মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহান হক ২০১২ সালের ২৫ অক্টোবর সামিউলের মা আয়েশা হুমায়রা এশা ও মায়ের পরকীয়া প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তার আগে মামলাটিতে ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলার বিচার চলাকালে ২২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

[৫] মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১০ সালের ২৩ জুন পরকীয়া প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কুর সঙ্গে মায়ের অনৈতিক কোনো ঘটনা দেখে ফেলায় সামিউলকে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়। এরপর লাশ গুম করতে ফ্রিজে ঢোকানো হয়। পরে লাশটি বস্তায় ঢুকিয়ে ২০১০ সালের ২৪ জুন রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়। একইদিন ঢাকার আদাবরের নবোদয় হাউজিং এলাকা থেকে সামিউলের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করা হয়।

[৬] ওই ঘটনায় নিহত শিশুর পিতা কে এ আজম বাদী হয়ে ওইদিন আদাবর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় এশা এবং বাক্কু উভয়েই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়