শরীফ শাওন: [২] পাঠ্যপুস্তক মূদ্রণে অংশগ্রহণকারী সকল প্রতিষ্ঠানে ঢাকার বিভাগীয় উপপরিচালকের মাধ্যমে একজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তারা নিয়মিতভাবে মুদ্রণ কার্যক্রম তদারকি করছেন বলে জানান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক এএম মনসুরুল আলম।
[৩] প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকীর হোসেন জানিয়েছিলেন, কিছুসংখ্যক বইয়ের কাগজের মান এবং মুদ্রন নিয়ে মাঠপর্যায় থেকে অভিযোগ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে মান যাচাইয়ে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ব্যুরো ভেরিটাস বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিনিধির কাছে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। মুদ্রন প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধি না থাকার বিষয়টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জানায় মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা।
[৪] অতিরিক্ত সচিব গোলাম হাসিবুল আলম জানান, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে ১০ কোটি ২৫ লক্ষাধিক পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের জন্য ৩৯টি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৬০ শতাংশ মুদ্রণ কাজ শেষ হয়েছে এবং ইতোমধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ বই মাঠপর্যায়ে পাঠানো হয়েছে।