এস.এম আকাশ: [২] ফরিদপুরের মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম একজন সফল ওসি। তিনি মধুখালী থানায় যোগদানের পর থেকে নিজ যোগ্যতা আর দক্ষতার বলে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের হাজার হাজার সচেতন ও সাধারণ মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। সেই সাথে একজন সফল ওসি হিসেবে যত গুণাবলী প্রয়োজন তা তিনি দেখাতে সক্ষম হয়েছেন।
[৩] তিনি মধুখালী থানায় যোগদানের পর থেকে অত্র থানার আওতাভুক্ত এলাকায় খুন, মাদক-চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, সন্ত্রাসী-তাণ্ডব, টাউট-বাটপার ও দালালদের দৌরাত্ম আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে। পুলিশি সেবা গ্রহীতাদের এখন আর দূর্ভোগ পোহাতে হয় না এই থানায়।
[৪] মাদক নির্মূল, সন্ত্রাস এবং জঙ্গীবাদ বিরোধী অভিযানে অবিরাম ভূমিকা রাখছেন (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম। তাকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মধুখালী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান লালন। সার্বিকভাবে সর্বাত্নক সহযোগিতা করতে তার পাশে আছেন পুলিশের দক্ষ কর্মকর্তা মধুখালী থানার ওসি (তদন্ত) রথীন্দ্র নাথ তরকদার সহ কিছু অফিসার ও পুলিশ সদস্য।
[৫] ধনী-গরীব সবার জন্য থানার দরজা সব সময় উন্মুক্ত রেখেছেন (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম। সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভুমিকা পালন করছেন তিনি।
[৬] মধুখালী থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, সৎ এবং নিষ্ঠার সাথে দায়িক্ত পালন করছেন অত্র থানার (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগের তুলনায় আমরা এখন সর্বদা পুলিশের সহযোগিতা পেয়ে থাকি।
[৭] ওসি আমিনুল ইসলাম প্রমাণ করেছেন পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ। স্থানীয়রা আরো বলেন, এই উপজেলায় বিভিন্ন অপরাধের সাথে ভূমিদস্যুতাও বেড়ে গিয়েছিলো, ভূমিদস্যুরা এলাকার কিছু জনপ্রতিনিধিসহ কিছু টাউট-বাটপার লোকদের অর্থের বিনিময়ে হাতকরে এলাকার সহজ সরল লোকদের ঠকিয়ে তাদের জমি জমা ছিনিয়ে নিতো।
[৮] ফরিদপুরের জন বান্ধব পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান স্যারের নেতৃত্বে মধুখালী থানার (ওসি) আমিনুল ইসলাম এই সকল অপরাধ প্রায় ৮০% কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
[৯] এ বিষয়ে (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, মানুষের সেবা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা আমার দায়িত্ব। আমি যতদিন এই দায়িত্বে আছি, ততদিন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিরলস ভাবে আমার দায়িত্ব পালন করবো। যাতে করে মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :