ডেস্ক রিপোর্ট: দুয়ারে কড়া নাড়ছে শীত। তাই মৌসুম সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন কেরানীগঞ্জের তৈরি পোশাক পল্লির কয়েক লাখ শ্রমিক। ডিবিসি
আসন্ন শীত মৌসুমে করোনার লোকসানের ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন কেরাণীগঞ্জের তৈরি পোশাক পল্লির ব্যবসায়ীরা। তবে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আমাদানি করা পণ্যের শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি ব্যবসায়ীদের।
নাওয়া-খাওয়া ভুলে দিনরাত কাজ করে চলেছেন কারিগররা। দীর্ঘ সময় লকডাউনের পর কাজে ফিরতে পারায় খুশি তারা।
জ্যাকেট, কার্ডিগানসহ শিশুদের বাহারি রঙের শীতের পোশাকে ভরে উঠেছে গার্মেন্টস পল্লির প্রতিটি শোরুম। এসব পোশাক কিনতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ছুটে আসছেন পাইকাররা। বিক্রিও হচ্ছে ভালো। তবে চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম থাকায় এবার শীতের পোশাকের দাম একটু বেশি।
করোনার ক্ষতি পুঁষিয়ে নিতে ব্যাংক ঋণসহ আমাদানি শুল্ক প্রত্যাহারে দাবি ব্যবসায়ীদের। এবার শীত মৌসুমে লোকসান কাটিয়ে উঠে ব্যবসায়ীরা আবারও ঘুরে দাঁড়াবে এমন আশা বনিক সমিতির।
কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মুসলিম ঢালী বলেন, "আমাদের করোনাকালীন যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ হবার নয়। তবে শীতের বাজার যদি অব্যাহত থাকে তাহলে অন্তত অর্ধেক পুষিয়ে নিতে পারবেন ব্যবসায়ীরা।"
এরপরও করেনার লোকসানের কবল থেকে বেরিয়ে আসতে আগামী রোজার ঈদকে মাথায় রেখে লক্ষ্য নির্ধারণ করছেন গার্মেন্টস পল্লির ব্যবসায়ীরা।
আপনার মতামত লিখুন :