শিরোনাম
◈ রাজবাড়ীতে গণপিটুনিতে একজন নিহতের ঘটনায় বিবৃতি ◈ বাসায় ফিরেছেন তারেক রহমান, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ◈ পে স্কেল নিয়ে নতুন কর্মসূচির পথে সরকারি কর্মচারীরা ◈ ১৬ মিনিটের সম্পূর্ণ বক্তব্যে যা বললেন তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ এবার ওড়িশায় ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা ◈ অসুস্থ মাকে দেখে গুলশানের বাসায় ফিরলেন তারেক রহমান ◈ তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ইতিবাচক দেখছে জামায়াত, নজর থাকবে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনায়: জামায়াত আমির ◈ জাতীয় নির্বাচন: বিএনপির সঙ্গে পর্দার আড়ালে ছোটদলগুলোর আলোচনা ◈ অবশেষে হাসপাতালে মায়ের পাশে তারেক রহমান ◈ লটারির মাধ্যমে বন্দি মুক্তির নামে প্রতারণা, কারা অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত : ১৭ নভেম্বর, ২০২০, ০৭:৩৮ সকাল
আপডেট : ১৭ নভেম্বর, ২০২০, ০৭:৩৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড. আতিউর রহমান: পাতাল রেল হতে পারে ঢাকার প্রাণভ্রোমরা

ড. আতিউর রহমান: শুনে খুশি হলাম যে পিপিপির আওতায় এক গুচ্ছ পাতাল রেলের প্রথম প্রকল্পটির জন্য কোরিয়ান অর্থায়নের জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। ৫.২৭ বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্পটি টঙ্গি থেকে সদরঘাট পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার পাতাল রেল নির্মাণের জন্য। সব মিলে এগারোটি পাতাল রেলের মাধ্যমে ২৫০ কিলোমিটারের পাতাল রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে সরকার। তিরিশ বছরে এই অবকাঠামো মহাপরিকল্পনার পুরোটা সম্পন্ন করার আশা সরকারের। মেট্রো রেলের পর পাতাল রেল। এভাবেই স্বপ্নগুলো ডানা মেলছে। স্বপ্ন যতো বড় হবে স্বদেশের উন্নয়নের অভিযাত্রাও ততো গতিময় হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ বঙ্গবন্ধুর মতোই অনেক দূরে দেখার এই সাহসী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য। জাপান ও কোরিয়ার মতো পরিচ্ছন্ন উন্নয়ন সহযোগীকে সঙ্গে নেবার দূরদৃষ্টি দেখানোর জন্যও তাকে ফের ধন্যবাদ। তারা আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু। ধারণা করছি যে মেট্রো ও পাতাল রেল চালু হলে ঢাকার চেহারাই বদলে যাবে। যানজট নেই।

সব শ্রেণির মানুষ নিরাপদে স্বল্প সময়ে নগরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে পারবেন অনায়াসে। টেকসই নগরায়নের জন্য এমন গণ-পরিবহন যে খুবই অপরিহার্য। হয়তো দেরিতে শুরু হচ্ছে এমন প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর কাজ। কিন্তু শুরু তো হচ্ছে। তাই-বা কম কী? প্রস্তাব করছি যে এই বিপুল নির্মাণযজ্ঞে যেন আমাদের প্রবাসী প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদদের প্রথম থেকেই যুক্ত রাখা হয়।

উল্লেখ্য, জাপানের পাতাল রেলসহ দুনিয়ার অনেক বড় বড় সেতু ও অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণে বাংলাদেশের প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদরা দারুণ সুনামের সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। যদ্দূর মনে পড়ছে, বছর দুই আগে এ বিষয়ে দৈনিক সমকালে এ বিষয়ে লিখেছিলাম। এবার তাদের দেশের অগ্রযাত্রায় যুক্ত হবার পালা। সবাই মিলেই আমরা উন্নত বাংলাদেশ গড়ার এই মহাকর্মযজ্ঞে শামিল হবার আশা রাখি। নিশ্চয়ই আমরা পারবো। পারতে যে আমাদের হবেই। চলমান ‘মুজিব বর্ষে’ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তির প্রাক্কালে এই হোক আমাদের অঙ্গিকার। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়