আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] উত্তর কোরিয় নেতা কিম জঙ উন এখন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে কোনও অভিনন্দন বার্তা পাঠাননি। বিশ্লেষকরা বলছেন, কিম কোনওভাবেই বাইডেনের বিজয় চাননি। ট্রাম্প ছিলেন অল্প কিছু মার্কিন নেতাদের একজন যিনি উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সমস্যা সমাধানে আলোচনায় আগ্রহী ছিলেন। সিএনএন
[৩] ওবামা ও ট্রাম্পের আমলে উত্তর কোরিয়া বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করা জোসেফ ইয়ুন বলেন, ‘আমার মনে হয়না, ট্রাম্প না জেতায় উত্তর কোরিয়া হতাশ হবে। তবে তাদের জন্য ট্রাম্প অনেক বড় কিছুই ছিলেন। তিনি তাদের সঙ্গে ৩টি সম্মেলন আয়োজন করেছিলেন। ট্রাম্প এমনকি কিমকে বেশ কিছু চিঠিও দিয়েছিলেন। তিনি এগুলোকে নিজেই ‘প্রেমপত্র’ বলে আখ্যা দেন।
[৪] বাইডেন প্রেসিডেন্টশিয়াল বিতর্কের সময় কিমকে বেশ কয়েবার ‘থাগ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি নিজ প্রচারণার সময তীব্রভাবে উত্তর কোরিয়ার সমালোচনা করে এসেছেন। তার হোয়াইট হাউজে প্রবেশের পরের কার্যবীধিতে কখনই উত্তর কোরিয়া ছিলো না। খুব স্বাভাবিকভাবেই তিনি ট্রাম্পের মতো করে আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী হবেন না।
[৫] তবে এসময় উত্তর-কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক কতটা অবনতি ঘটবে সে ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের মতভেদ আছে। তবে চিঠি চালাচালি আর হবে না, এই ব্যাপারে প্রায় সকলেই নিশ্চিত মত দিচ্ছেন।
আপনার মতামত লিখুন :