কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] আনাদোলুর প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ সুদানের বেসামরিক জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ তাদেরকে পুরস্কৃত করেছে জাতিসংঘ।
[৩] ইন্টার সার্ভিস পাবলিক রিলেশনস (আইএসপিআর) এর পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আব্দুল্লাহ ইবনে জাইদ আনাদোলুকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা মিশনের সদস্যদের এই অর্জন বিশ্বের মধ্যে এবং বৈশ্বিক শান্তি প্রক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।
[৪] তিনি বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনে সর্বোচ্চ সদস্য প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ একটি। সাতটি দেশের আট মিশনে বাংলাদেশের ছয় হাজার ৮৫০ জন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য কাজ করে যাচ্ছেন।
[৫] ইউনাইটেড ন্যাশনস মিশন ইন সাউথ সুদান এর পক্ষ থেকে টুইটার বার্তায় বলা হয়েছে, দক্ষিণ সুদানের বাউ এবং কুজাওক এই দুই শহরে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা মিশনের সদস্যরা অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন।
[৬] সারাবাংলার প্রতিবেদনে বলা হয, ১৯৮৮ সালের ইরান-ইরাকযুদ্ধের পটভূমিতে বাংলাদেশ থেকে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা শান্তিরক্ষী হিসেবে জাতিসংঘ মিশনে যাওয়া শুরু করে।