আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ফ্রান্সে টয়লেট পেপার ও পাস্তা কিনতে হুড়োহুড়ি। [৩] ইউরোপের স্থানীয় ও স্তভিত্তিক লতডাউন পদ্ধতি একেবারেই কাজ করেনি। বুধবার রাতে জার্মানি ও ফ্রান্সের জাতীয় লকডাউন আরোপ থেকে সেটিই প্রমাণিত হয়েছে। একই কাজ করেছে চেক প্রজান্ত্র। যুক্তরাজ্য ও স্পেনও সম্ভবত একই পথে হাটতে যাচ্ছে। সিএনএন
[৪] প্যারিসসহ বড় শহরগুলোতে আরোপিত লকডাউন আর কাজ করছে না বলে জানিয়েছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো। একারণেই তার দেশ হেটেছে জাতীয় লকডাউনের পথে। আর জার্মান চ্যান্সেলর এনগেলা মেরকেল বলেছেন, তার দেশ বড় ধরণের বিপদের মুখে রয়েছে। এটি মোকাবেলায় জনগনকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। ডয়েচে ভেলে
[৫] এদিকে ফরাসি ব্যবসায়িরা জানিয়েছেন, তারা পাস্তা আর টয়লেট পেপার সরবরাহে হিমশিম খাচ্ছেন। এর বাইরে প্রিন্টারের কালি আর ইলেক্ট্রনিক সামগ্রিরও ব্যপক সঙ্কট দেখা দিয়েছে, বাড়িতে বসে কাজ করায়।
[৬] বুধার ম্যাঁক্রোর ভাষণ দেখেন ৩ কোটির বেশি মানুষ। এরপর দেকানগুলোতে কেনাকাটার হুড়োহুড়ি শুরু হয়। এর আগের লকডাউনের সময় টয়লেট পেপারের সঙ্কট হওয়ায় এবারও এই পণ্য কিনছেন ক্রেতারা। ফলে এবারও মজুদের কারণে সঙ্কট তৈরি হতে পারে। ফ্রান্স ২৪