রাশিদুল ইসলাম : [২] বেইজিং পরিস্কার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিল তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি চীনের সার্বভৌমত্ব বিরোধী কার্যকলাপ হিসেবে বিবেচিত হবে। ওয়াশিংটন তা পাত্তা দেয়নি। ২৪০ কোটি ডলার মূল্যের ১’শ মিসাইল বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। সিএনবিসি/সিএনএন/মিলিটারি টাইমস
[৩] চীন মনে করে তাইওয়ান তাদের দেশের অংশ। তাইওয়ানের আশঙ্কা, যে কোনও সময় তাদের ওপরে হামলা চালাতে পারে চীন। প্রতিরক্ষার জন্যেই মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে তাইওয়ান।
[৪] ওয়াশিংটন এক বিবৃতিতে বলছে তাইওয়ান হারপুন ক্ষেপণাস্ত্র পেলে ওই অঞ্চলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ও সামরিক শক্তির ভারসাম্য রক্ষা করতে সুবিধা হবে। তাইওয়ানকে যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলি বিক্রি করা হবে তা ভূমি থেকে ভূমিতে ১২৫ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।
[৫] তাইওয়ানে ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন সাই ইং ওয়েন। তিনি দাবি করেন, তাইওয়ানের বাসিন্দারা একটি স্বাধীন জাতি। ওই দ্বীপ কখনই চীনের অংশ নয়। তার পর থেকেই তাইওয়ানের ওপরে কূটনৈতিক ও সামরিক চাপ বাড়াচ্ছে চীন।
[৬] হারপুন ক্ষেপণাস্ত্র মার্কিন কোম্পানি ম্যাকডোনেল ডগলাসের তৈরি এবং জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র।