আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]কাশগর নগর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের ৪৭ লাখ অধিবাসীর প্রত্যেকের করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ১৩৮জন লক্ষণহীন রোগিরও সন্ধান মিলেছে। চীন বড় পরিসরে করোনা মোকাবেলায় সক্ষম হয়েছে। কিন্তু মাঝে মাঝে স্বল্প পরিসরে সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। বিবিসি
[৩] জিনজিয়ান মুসলিম সংখ্যালঘু উইঘুর অধ্যুষিত এলাকা। অধিকার গোষ্ঠীগুলোর মতে এখানে বড় পরিসরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে। কাশগরের সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর নেগেটিভ রিপোর্ট পাবার আগে কোনও অধিবাসীর শহর ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আল জাজিরা
[৪] কাশগরের সাফু এলাকায় এক গার্মেন্টস শ্রমিক নারীর শরীরে প্রথম করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলে। তিনি লক্ষণহীন ছিলেন। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, রুটিন পরীক্ষার আওতায় ওই নারীর দেহে করোনা পাওয়া যায়। চীনের মূল ভূখণ্ডে ১০ দিন পর একজন করোনা রোগীর সন্ধান মিললো। শিনহুয়া
[৫] চীনে লক্ষহীন রোগিদের আনুষ্ঠানিক রোগির তালিকায় তোলা হয়না। দেশটিতে মোট ৮৫ হাজার ৮১০জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৪ হাজার ৬৩৪ জন। রোববার বিকেল পর্যন্ত কাশগড়ে ২৮ লাখ পরীক্ষা করা হয়ে গিয়েছিলো। বাকি পরীক্ষা করতে আরও ২ দিন লাগবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। সিএনএন