শিরোনাম
◈ পাকিস্তানের আকাশে এক রহস্যময় দৃশ্য! গোপনে ভয়ংকর কোনো অস্ত্রের পরীক্ষা নাকি প্রাকৃতিক ঘটনা? ◈ পরিবেশ ও নদী রক্ষা করে সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ বাংলাদেশে চীনের সহায়তায় ড্রোন উৎপাদন কারখানা স্থাপন করছে বিমানবাহিনী, ডিসেম্বরেই শেষ হবে নির্মাণকাজ ◈ ১৯ বছর পর ময়নুলকে দেশে ফিরিয়ে আনলো সেনাবাহিনী ◈ দেশেই ড্রোন ও অস্ত্র উৎপাদন: প্রতিষ্ঠা হচ্ছে বিশেষায়িত ডিফেন্স ইকোনমিক জোন ◈ মিশরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাদুঘর চালু, কী আছে সেখানে ◈ যে কারণে সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র যানজট, কারণ জানাল ডিএমপি ◈ ‘নৌকা’ উপহার নিয়ে বিপাকে উপদেষ্টা, কী করবেন জানতে চাইলেন ফেসবুকে ◈ বিশ্ব ইজতেমা নির্বাচনের আগে হচ্ছে না: ধর্ম উপদেষ্টা ◈ বিএনপি-জামায়াত টানাপোড়েনে বিব্রত সরকার, উদ্যোগ নিয়েছে সমঝোতার

প্রকাশিত : ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ০২:০০ রাত
আপডেট : ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতের মিজো-খাসিয়াদের মদত দিচ্ছে চীন: প্রদীপ দত্ত

মাছুম বিল্লাহ: [২] ভারতের মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া এবং মিজোরামের মিজোদের চীন সরাসরি মদত দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন আসামের বাঙালি ছাত্র সংগঠন আকসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও গৌহাটি হাইকোর্টের আইনজীবী প্রদীপ দত্তরায়।

[৩] শুক্রবার আমাদের নতুন সময়কে সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, চীনের মদতের কারণে মিজো ও খাসিরা ভারতবিরোধীতা এবং বাঙালি হিন্দুদের ওপর নির্যাতন করছে।

[৪] তিনি বলেন, তারা নিজেদের ভারতীয় বলে পরিচয় দিতে দ্বিধাবোধ করে। ভারতের সংবিধান এবং সংস্কৃতিকে তারা মানতে চায় না। তারা মনে করে তারা একটি স্বতন্ত্র দেশের মধ্যে রয়েছে। তাদের কীর্তিকলাপে মনে হয় তারা যেন একটি ভিন্ন জাতি।

[৫] তিনি আমাদের নতুন সময়কে বলেন, সম্প্রতি মেঘালয় এবং মিজোরামে যেভাবে বাঙালিদের ওপর অত্যাচার শুরু হয়েছে সেটা অত্যন্ত লজ্জার ও ঘৃণার ব্যাপার। ব্রিটিশের আমল থেকে মেঘালয়ে বাঙালিরা বসবাস করে আসছে। একইসঙ্গে মিজোরামে বাঙালিরা দীর্ঘ বছর ধরে বসবাস করে আসছে। সেই বাঙালিদের তারা তাড়িয়ে দিতে চাইছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে যাতে বাঙালিরা বাধ্য হয়ে মেঘালয় মিজোরাম ছেড়ে চলে যায়। অথচ অন্য জাতি যারা ব্যবসা করছে তাদের প্রতি তাদের কোন ঘৃর্ণা নেই। তারা শুধুমাত্র বাঙালি বিদ্¦েষী।

[৬[] তিনি আরও বলেন, তারা হয়তো তারা ভুলে গেছে মেঘালয় নামটি যিনি দিয়েছিলেন তিনি হলেন রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর। তিনি একজন বাঙালি আর মিজোরা, তারা মায়ানমার ও চীন থেকে দিয়ে খাদ্য আনবে। এতেই বোঝা যায় মায়ানমার এবং চীনের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ রয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়