নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] ক্রিকেট বিশ্বে যদি প্রথমসারির কয়েকজন পেসারের কথা বলা হবে তবে সেই তালিকায় আসবে মিচেল স্টার্ক, জাসপ্রিত বুমরাহ, কাগিসো রাবাদা, জোফরা আর্চারের মত পেসারদের নাম।
[৩] যারা প্রায় সময় স্ব স্ব দেশের অধিনায়কদের আস্থার প্রতিদান দিয়ে থাকেন দারুণ পারফরম্যান্সে। বাংলাদেশেরও এমন বোলার এখনো তৈরী না হলেও তাসকিন সেই অভাব পূরণ করবেন বলে বিশ্বাস টাইগার হেড কোচের।
[৪] চলতি প্রেসিডেন্টস কাপে তাসকিন ও খালেদের বোলিং দেখে তাদের নিয়ে ওই আশা করছেন ডমিঙ্গো। বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে প্রোটিয়া কোচ বলেন, ‘সব আন্তর্জাতিক দলেই সাদা বলের ক্রিকেটে এমন একজন ফাস্ট বোলার আছে, দলের উইকেট প্রয়োজন হলে যাকে আক্রমণে আনা হয়। ইংল্যান্ড আনে আর্চারকে, অস্ট্রেলিয়া স্টার্ককে, দক্ষিণ আফ্রিকা রাবাদাকে, ভারত বুমরাহকে। যখন থেকে আমি এখানে এসেছি, তাই তখন থেকেই বলছি যে কিছু ভালো ফাস্ট বোলার গড়ে তোলা জরুরি।’
[৫] তাসকিন আমাদের হাতে এখন সেরকম বিকল্প। সে খুব গতিময় বল করতে পারে। তাসকিন বা খালেদরা বাউন্সারে ব্যাটসম্যানকে ভড়কে দিতে পারে। আমার জন্য এটা খুবই সন্তুষ্টির।’
[৬] প্রেসিডেন্টস কাপে অন্য পেসারদের বোলিংয়েরও প্রসংশা করে ডমিঙ্গো বলেন, ‘এই প্রেসিডেন্ট কাপের একটি প্রাপ্তির কথা বলতে হলে আমি ফাস্ট বোলারদের পারফরম্যান্সের কথা বলবো। দেশের বাইরে গিয়ে আমরা একমুখি দল হতে চাই না। প্রেসিডেন্টস কাপে ফাস্ট বোলাররা যখন ব্যাটসম্যানদের অস্বস্তি করে তুলছে, সেটি দেখে আমি রোমাঞ্চিত। আগামীতে আমাদের অধিনায়কের আস্তার প্রতিক হিসাবে মাঠে মুর্তিমান আতঙ্কের নাম হবে তাকসিন।