ইসমাঈল ইমু : [২] পিবিআই বলছে, তাকে ধরতে সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগ করেছেন তারা। তদন্তে যার নাম আসবে আমরা তাকেই গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু কার গাফিলতিতে পালিয়েছে তা জানতে হবে
[৩] পুলিশ হেফাজতে রায়হানের মৃত্যু হওয়ার পর কেটে গেছে ১১ দিন। এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে প্রধান অভিযুক্ত বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর। সিলেটে গুঞ্জন-সে সামীন্ত পাড়ি দিয়েছে, আবার কেউ বলছে-পুলিশের হাতে আছে আকবর।
[৪] কৌশলী আকবরের অবস্থান যখন কোনোভাবেই শনাক্ত করা যাচ্ছে না ঠিক তখন তার অবস্থান জানতে তার ছোট ভাইকে হেফাজতে নিয়েছে র্যাব। বুধবার রাতে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের বাসা থেকে র্যাব নিয়ে গেছে।
[৫] এদিকে নিহত রায়হানের পরিবার প্রশ্ন তুলেছেন, তাকে ধরতে পুলিশ প্রশাসনের সদিচ্ছা নিয়েছে। বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তিকে নজরদারিতে কেনো রাখা হলোনা তা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা।
[৬] অন্যদিকে আকবরকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে এক এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ১১ অক্টোবর ভোরে পুলিশি নির্যাতনে মৃত্যু হয় রায়হানের। এ মামলায় এখন পর্যন্ত একজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :