আশরাফ রাজু: [২] সিলেট মহানগর পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে নির্যাতনে মৃত রায়হান আহমদের (৩৪) মরদেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।
[৩] এতে আরও বলা হয়, আঘাতে দেহের মাংস থেতলে যায়। অতিরিক্ত আঘাতে মুর্ছা যান তিনি। আঘাত করার সময় তার পাকস্থলি ছিলো খালি; ছিলো এসিডিটি। শরীরে ৯৭টি লীলাফোল আঘাত ও ১৪টি ছিলো জখমের চিহ্ন। আঘাতগুলো লাঠি দিয়ে করা হয়।
[৪] সিলেট এমএজি ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের এই ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পিবিআই’র কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
[৫] ১১ অক্টোবর ভোর রাতে নগরীর আখালিয়ার নেহারিপাড়ার যুবক রায়হান আহমদকে পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতন করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী ১২ অক্টোবর কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন।
[৬] এরপর ফাঁড়ির দায়িত্বে থাকা এসআই আকবরসহ ৪ পুলিশকে বরখাস্ত ও ৩ জনকে প্রত্যাহার করা হয়। ১৩ অক্টোবর বিকেল থেকে আকবর পলাতক রয়েছেন। সম্পাদনা: সিরাজুল ইসলাম
আপনার মতামত লিখুন :