শিরোনাম
◈ অ‌ক্টোব‌রে বাংলাদেশ সফরে ৩‌টি ক‌রে ওয়ান‌ডে ও টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি সি‌রিজ খেল‌বে ও‌য়েস্ট ই‌ন্ডিজ ◈ ভুয়া ফুটবল দল সাজিয়ে জাপান-যাত্রা, ধরা পড়ে ফেরত পাঠিয়েছে ২২ জনকে! ◈ উচ্চশিক্ষার আগ্রহী শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে জাপানে মাস্টার্স ও পিএইচডি করার সুযোগ, সাথে আর্থিক সহায়তাও মিলবে ◈ সাতরাস্তায় শিক্ষার্থীদের অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ◈ আঞ্চলিক হুমকি নিয়ে ভারতের সতর্কবার্তা: বাংলাদেশে মৌলবাদ, চীন সীমান্ত অচলাবস্থা ও পাকিস্তানের ভূমিকা ◈ ইরানে অনুপ্রবেশ করে নারী মোসাদের দুর্ধর্ষ অভিযান (ভিডিও) ◈ চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লিগ, বরুশিয়ার নি‌শ্চিত জয় রুখে দিলো জুভেন্টাস ◈ দূর্গা পুজাতে ভারতে গেল ৮ ট্রাক ইলিশ ◈ এমবাপ্পের দুই পেনাল্টি গোলে চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লি‌গে রিয়াল মাদ্রিদের শুভ সূচনা ◈ যে কারণে শিবির ক্যাম্পাসে জিতছে, সেই কারণেই বিএনপি জাতীয় নির্বাচনে জিততে পারে: দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ

প্রকাশিত : ১৩ অক্টোবর, ২০২০, ১০:৫৬ দুপুর
আপডেট : ১৩ অক্টোবর, ২০২০, ১০:৫৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাংলাকে আসামের সহযোগী সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দাবি

মাছুম বিল্লাহ: [২] বাংলা ভাষাকে আসামের সহযোগী সরকারি ভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে রাজ্যটির বরাক উপত্যকার বাঙালিরা। আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে এ দাবি দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে তারা।

[৩] বরক উপত্যকার বাঙালিদের অন্যতম সংগঠন বঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলনের কাছাড় জেলা সমিতি’র সভাপতি তৈমুর রাজা চৌধুরী ও শিলচর আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি সঞ্জীব দেবলস্কর এই স্মারকলিপি দেন। সেখানে বলা হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর রাজ্যের সহযোগী সরকারি ভাষা হিসেবে বড়ো ভাষাকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই। বড়ো ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের সময় রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা বাংলাকেও বিবেচনা করা উচিত ছিল। কারণ বাঙালিরা শান্তিপ্রিয়, জাতি আদর্শের প্রতি অনুগত এবং স্বাধীনতার পরবর্তীকালে বিভিন্ন প্ররোচনা, ভীতি প্রদর্শন ইত্যাদি সত্ত্বেও কখনও হিংসা ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কাজকর্মে লিপ্ত হয়নি।

[৪] স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮৭৪ সালে সিলেট-কাছাড় ও গোয়ালপাড়া নিয়ে চিফ কমিশনার প্রভিন্স গঠনের সময় থেকে বাঙালিরা আসামের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এই সময় থেকে বাঙালিরা আসামের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়ে আসছেন।

[৫] ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় বসবাসকারী বাঙালিরা ১৮৭৪ থেকে ১৯১২ পর্যন্ত এবং ১৯১২ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত সময়ের বৃহত্তর আসামের বাসিন্দাদের উত্তরসূরি। তারা সবাই বৃহত্তর ভারতীয় সমাজের ঐতিহ্য বহন করেই আসামে রয়েছেন। এমনকী দেশভাগের সময় সিলেটের যে অংশ পাকিস্তানের হাতে চলে যায় এবং এতে সেখানকার যেসব মানুষ ভারতে চলে আসেন তারা নিঃসন্দেহে ভারতীয় এবং অবশ্যই আসামবাসী। সম্পাদনা: বাশার নূরু

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়