শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ০৬ অক্টোবর, ২০২০, ০৭:২৮ সকাল
আপডেট : ০৬ অক্টোবর, ২০২০, ০৭:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] রাকাবের ৩৮৩টি শাখার মধ্যে ২১৫টিতে অনলাইন কার্যক্রম শুরু

মঈন উদ্দীন: [২] রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল তথা রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সর্ববৃহৎ উন্নয়ন অংশীদার ও কৃষিঋণ সরবরাহকারী বৃহত্তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান। মহামান্য রাষ্ট্রপতির ১৯৮৬ সালের প্রতিটি বিভাগে একটি করে কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা অধ্যাদেশের (১৯৮৬ এর রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ নং ৫৮) মাধ্যমে ১৯৮৭ সালের ১৫ মার্চ ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু এর সমসাময়িক যে সকল ব্যাংকগুলো শুরু হয়েছিলে সেগুলো সবগুলোই অনলাইনে প্রবেশ করছে অনেক আগেই। তবে কৃষি ভিত্তিক এই ব্যাংক আসতে পারেনি অনলাইনে। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ডিসেম্বর মাসে এটি অনলাইন যুগে প্রবেশ করার কাজ শুরু করে। এরইমধ্যে বেশিরভাগ শাখাতেই অনলঅইন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে সহজ হয়েছে গ্রাহকসেবাও।

[৩] রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) সূত্রে জানা গেছে, রাকাব প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি সাধারন ব্যাংকিং সিস্টেমে চালু হয়। কিন্তু অন্যান্য ব্যাংক অনলাইন কার্যক্রম শুরু করার মাধ্যমে নিজেদের গতি বাড়িয়ে নিলেও অনলাইন না হওয়ার কারণে অনেক পিছিয়ে পড়ে ব্যাংকটি। ফলে অনলাইন করতে ব্যাংকটির পরিচালনা কমিটি সুপারিশ দেয়। প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনলাইন ব্যাংকিং চারুর কাজ শুরু করে ব্যাংটি। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে এ কাজটি শুরু হয়। বর্তমানে রাকারের মোট ৩৮৩টি শাখা আছে। এর মধ্যে গত ৪ অক্টোম্বর পর্যন্ত ২১৫টি শাখা অনলাইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ব্যাংকের সব শাখা অনলাইনে যাবে বলে আশা করছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে যুক্ত হয়েছে ব্যাংকটির এসএমএস ব্যাংকিং।

[৪] বর্তমানে ব্যাংকটির যে সব শাখা অনলাইনের আওতায় আনা হয়েছে সে সব শাখার চেক অন্য শাখা থেকে উত্তোলন, ডিপোজিট, ট্রান্সফারসহ বিভিন্ন অনলাইন সেবা নিতে পারছেন। ফলে অনেকটা স্বস্তিতে ফিরেছেন এই ব্যাংকের গ্রাহকরা।

[৫] রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের রাজশাহী শাখার গ্রাহক মোজাম্মেল হক বলেন, আমাদের বহু দিনের আশা ছিলো এটি অনলাইন হোক। অনলাইন না হওয়ার করাণে আমাদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হতো। ফলে অনেকেই এই ব্যাংক ছেড়ে দিয়েছিলো। বর্তমানে এটি অনলাইন হওয়ার ফলে এখানে লেনদেনে সুবিধা হচ্ছে। তাই আবার ফিরে এসেছি। সম্পাদনা: হ্যাপি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়