শিমুল মাহমুদ: [২] পানি কমলেও নওগাঁর ধামইরহাটের আত্রাই নদীর বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। প্রায় ১০০ মিটার জায়গা ধসে যাওয়ার যে কোনো মূর্হুতে বাঁধ ভেঙে যেতে পারে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
[৩] নাটোরের সিংড়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও ভাঙ্গন ঝুকিতে অর্ধশত পরিবার। ডুবে গেছে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর রোপো আমন ধান, ভেসে গেছে পুকুরের মাছ। ভাঙ্গনে থানা সদরের সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেছে চলনবিলের কৃষকের উৎপাদিত পন্য আনা-নেয়া।
[৪] নওগায় দ্বিতীয় দফা বন্যায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধের আত্রাই নদ ও ছোট যমুনা নদীর ১৪ টি স্থান ভেঙ্গে যায়। ভাঙ্গা বাঁধ মেরামত না করায় পানিবন্দি হয়ে পরেছে ১৫ ইউনিয়নের ২১ হাজার পরিবার।
[৫] পানি কমতে থাকলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি গাইবান্ধায়। এখনো ঘাঘট ও করতোয়া নদী পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। ২০ ইউনিয়নের ১০৪ গ্রামের প্রায় লক্ষাধিক পানি বন্ধি হয়ে পরেছে।
[৬] টাঙ্গাইলের ১২ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার এক সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাসাইলে বন্যায় দুর্ভোগ কাটতে না কাটতেই নতুন করে আবারও প্রায় ৩০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
[৭] নতুন করে যমুনার পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার পৌংলী, বংশাই, লাঙ্গুলিয়া ও ঝিনাই নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পানি প্রবেশ করে জেলার অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকা বাসাইল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :