তরিকুল ইসলাম: [২] বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আরও জানিয়েছে, কন্যাশিশু নির্যাতন এবং ১২৯ জন ধর্ষণের ঘটনাসহ মোট ৩৪০ নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
[৩] ১৭৩ জন শিশু ও ১০৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এছাড়া ৬ জন শিশুসহ ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ৯ জনকে।
[৪] শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে ৪ জন। এর মধ্যে শিশু ২ জন।
[৫] এসিডদগ্ধের শিকার ৬ জন। এর মধ্যে ২ জন শিশু রয়েছে।
[৬] অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ৫ জন। এর মধ্যে ১ জন শিশু রয়েছে। অগ্নিদগ্ধের কারণে ২ নারীর মৃত্যু হয়েছে।
[৭] অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ২০টি। এর মধ্যে শিশু ১৬ জন। এছাড়া অপহরণের চেষ্টা করা হয় ১ জনকে।
[৮] পাচারের শিকার হয়েছেন ৩ জন।
[৯] ৭ জন শিশুসহ ৩৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়া ২ শিশুসহ ৩ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।
[১০] যৌতুকের কারণে নির্যাতন ১৪ জনকে এবং ৫ জনকে হত্যা চেষ্টা করা হয়।
[১১] শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৭ শিশুসহ ২৭ জন। নির্যাতনের কারনে ১৪ জন শিশুসহ আত্মহত্যা করেছে ২০ জন এবং ৬ শিশুসহ ২৮ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
[১২] বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ১৯টি। সাইবার ক্রাইমের শিকার ৪ জন নারী। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব