শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:২৮ সকাল
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তুরস্কের ড্রোন বিপ্লব : আজারবাইজানের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক

ডেস্ক রিপোর্ট : নাগোর্নো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে আর্মেনিয়া-আজারবাইজান। যুদ্ধে দিন দিন বাড়ছে দুদেশের নিহতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতির মধ্যে আজারবাইজানের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক। দেশটি অনুরোধ করলে সব ধরণের সামরিক সহযোগিতা দেবে বলে জানিয়েছে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভাসগ্লু।

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদলুকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান। তিনি জানান, তুরস্ক প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে যদি আজারবাইজান আঙ্কারাকে সমর্থনের অনুরোধ জানায়।

এর আগে, তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান আজারবাইজানের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।

উল্লেখ্য, দুই দেশের মধ্যে নাগরনো কারাবাখ নিয়ে নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়। ব্যাপক গোলাগুলির পর পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থায় পৌঁছেছে। এ প্রেক্ষাপটে আর্মেনীয় সরকার সামরিক আইন জারি করে নিজ জনগণকে যুদ্ধের জন্যে প্রস্তুত হতে বলেছে। আর্মেনিয়ার দাবি, প্রথমে আজারি বাহিনী তাদের বাহিনীকে লক্ষ্য করে গোলা ছোড়ে।

 

কিন্তু আজারবাইজান বলছে, আর্মেনিয়ার বাহিনীই প্রথমে তাদের সেনা ও বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করে।

নাগোরনো-কারাবাখকে আজারবাইজান নিজেদের বলে দাবি করে এলেও আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর লোকজন অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে, আর্মেনিয়া তাদের সমর্থন দিচ্ছে। ১৯৮৮-৯৪ সাল পর্যন্ত যুদ্ধে অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও স্বাধীন দেশ হিসেবে এখনও কোনো দেশের স্বীকৃতি পায়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়