আনিস তপন : [২] মঙ্গলবার খাদ্য ভবন সভাকক্ষে চালকল মালিক ও চাল ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে বৈঠকে এমন অভিযোগ করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
[৩] তিনি বলেন, গোপন সার্ভে করে প্রায় এমন ৫০টা মিলের খোঁজ পেয়েছি, যেসব মিলে নিম্নে ২০০ মেট্রিক টন এবং সর্বোচ্চ ৩ হাজার মেট্রিক টন পর্যন্ত ধান মজুত রয়েছে। সঙ্গে ৫০০ মেট্রিক টন চালও মজুত রয়েছে।
[৪] মন্ত্রী অভিযোগ করেন, যেসব মিল মালিক পরিকল্পিতভাবে এভাবে মজুত করছেন তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে তথ্য না দিয়ে প্রকারান্তরে মজুতদারদের সহযোগিতা করছেন অন্যান্য মিল মালিকরা।
[৫] মিল মালিকদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আপনারা এমন সব তথ্য জানলেও অসাধু মজুতদারদের বিষয়ে তথ্য দিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করেন না।
[৬] এদিকে সকালে মোহাম্মদপুরের চাঁদ উদ্যান হাউজিং, ঢাকা উদ্যান হাউজিং, চন্দ্রিমা উদ্যান হাউসিংসহ কয়েকটি পয়েন্টে ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শনকালে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ঢাকার ১২০ পয়েন্টে প্রতিদিন ১.৫ মেট্রিক টন চাল ও ২ মেট্রিক টন আটা বিক্রি হচ্ছে। আগে ট্রাকের মাধ্যমে চাল-আটা বিক্রয় করলেও এখন স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে। ফলে জনগণ সহজেই দোকান থেকে ওএমএসের চাল-আটা সংগ্রহ করতে পারছেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :