শিরোনাম
◈ নিউইয়র্কে জোহরান মামদানির জয়: কেন ক্ষুব্ধ মোদি সমর্থকেরা? আল–জাজিরার প্রতিবেদন ◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:৫০ সকাল
আপডেট : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:৫০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শিল্পী সমিতির বঞ্চিত ১৮৪ শিল্পী ভোটাধিকার ফিরে পাচ্ছে!

ইমরুল শাহেদ : শিল্পী অধিকার ফোরামের মুখপাত্র অভিনেতা জামাল পাটোয়ারী কারো নাম উল্লেখ না করে বলেছেন, শিল্পী সমিতি থেকে তাদের বাদ পড়ার বিষয়টি বিভিন্ন কর্নার থেকেই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি আশা প্রকাশ করে জানান, অচিরেই তাদের এই সমস্যাটির সমাধান হয়ে যাবে। শিল্পী সমিতির নির্বাচনের আর বেশিদিন নেই।

পরবর্তী নির্বাচনে তারা ভোট দিতে পারবেন এবং নিজেদের পছন্দ মতো নেতা নির্বাচনের সুযোগ পাবেন। শিল্পী সমিতির বর্তমান নেতৃত্ব নিয়ে মুখরিত চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংগঠন। এই সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান অনেকটা বেকায়দায় পড়লেও তার প্রভাব নেই তাদের অভিব্যক্তিতে। মিশা সওদাগর ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন। যাওয়ার আগে প্রযোজক পরিবেশক সমিতির সঙ্গে তার যা যা কথা হয়েছে, তার একটা লিখিত জবাব দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। সেটা তিনি করেননি।

তাতে প্রযোজকরা তার ওপর আরো ক্ষুব্ধ হয়েছেন। শিল্পী সমিতি সূত্রে জানা গেছে, তিনি কাউকে দায়িত্বও বুঝিয়ে দিয়ে যাননি। জায়েদ খান গণমাধ্যমকে বলেছেন, আগে তিনি অভিনেতা, তারপর নেতা। কিন্তু মুখে এ কথা বললেও বাস্তবের সঙ্গে কোনো মিল নেই। তার নেতাসুলভ আচরণই বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। প্রযোজক ও কলা-কুশলীরা মিশা-জায়েদের সঙ্গে কাজ করবেন না বলার পরেও তারা এই সমস্যা সমাধানে তারা এগুননি। তারা ইচ্ছে করলেই সকলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাটির সমাধান করে নিতে পারতেন। সে উদ্যোগ তারা নেননি।

তাদের অভিব্যক্তিতে বরাবরই নেতাসুলভ আচরণ প্রকাশ পেয়েছে এবং এখনো পাচ্ছে। প্রযোজক ও কলা-কুশলীরা যদি তাদের সঙ্গে কাজ না করেন, তাহলে তারা অভিনেতা থাকবেন কিভাবে। মিশা সওদাগর ইতোমধ্যে আটটি ছবি থেকে বাদ পড়েছেন। পরিস্থিতি এমনটা হওয়া উচিত নয় চলচ্চিত্র শিল্পের স্বার্থেই। কারণ একজন মিশা সওদাগর তৈরি হতে চলচ্চিত্রের অনেক অর্থ ব্যয় হয়েছে। এসব দিক বিবেচনা করে হলেও সংকটের নিষ্পত্তি হওয়াটা জরুরি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়