শাহানুজ্জামান টিটু: [২] ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল হয় রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন প্রাঙ্গনে। দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিন বছর পর পর জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও রাজনৈতিক প্রতিকুল পরিস্থিতি ও করোনা মহামারির কারণে কাউন্সিল করতে পারেনি দলটি।
[৩] দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২০১৯সালের ডিসেম্বরের দিকে জাতীয় কাউন্সিল করার কথা বলেছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে থাকাসহ নানাবিধ কারণে কাউন্সিল হয়নি। বছর ঘুরতেই দলের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
[৪] টানা পাঁচ মাস বন্ধের পর দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু হওয়াকে জাতীয় কাউন্সিলের অংশ হিসেবে দেখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, সাংগঠনিক কাযর্ক্রম কাউন্সিলের একটা অংশ। দেশব্যাপী আমাদের প্রতিটা জেলা, উপজেলা বা থানার যতটা ইউনিট আছে সেগুলো কাউন্সিলের পূর্বেই সম্পন্ন করতে হয়। সেই কাজটা শুরু হয়েছে।
[৫] গয়েশ্বর বলেন, বিএনপি বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল। এর একটা কাউন্সিল ভার্চ্যুয়াল বা অনলাইনে হয় না। প্রায় চার হাজারের মতো কাউন্সিলর আছে। তারপর ডেলিগেইট। আমাদের কাউন্সিলে লক্ষ লক্ষ লোক সমবেত হয়।
[৬] বিএনপির এই নীতিনির্ধারক বলেন, বিশ্ব পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে কখন কাউন্সিল করার সুযোগ সৃষ্টি হবে সেজন্য আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হবে। একটা সময় অবশ্যই কাউন্সিল হবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব