কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] তুরস্ক সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
[৩] তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রোহিঙ্গা শরনার্থীদের বংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও ভূয়সী প্রশংসা করেন।
[৪] এরদোয়ান মোমেন বৈঠকে বাণিজ্যিক পণ্য আদান-প্রদানের বিষয়ে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ, প্রতিনিধিদল প্রেরণ এবং মেলা ও প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
[৫] শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সামরিক খাতে চলমান সহযোগিতা শক্তিশালী ও বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
[৬] আগামী বছর ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে তুরষ্কের রাষ্ট্রপতি ও বর্তমান চেয়ার এরদোগান যোগদানের বিষয়ে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি নতুন সদস্যরাষ্ট্র যুক্ত করে ডি-৮ সম্প্রসারণের ব্যাপারে জোর দেন।
[৭] তুরস্কের প্রেসিডেন্ট দু’দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে বিদ্যমান শুল্কবাধা এড়িয়ে নতুন পণ্য, বস্ত্র, ওষুধ ও অন্যান্য খাতের বিনিয়োগের প্রস্তাব দেন।
[৮] বাংলাদেশে তুরস্কের আর্থিক সহযোগিতায় একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দের জন্য তুরস্কের রাষ্ট্রপতি প্রস্তাব দেন।
[৯] মহামারি অবসানের পর দ্রুততম সময়ে ঢাকায় নব-নির্মিত তুরস্কের দূতাবাস ভবন উদ্বোধনে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বাংলাদেশে ভ্রমণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
[১০] বৈঠকে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভাসওলু উপস্থিত ছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :