লাইজুল ইসলাম : [২] রপ্তানি বন্ধ করার পর বিকল্প পথে এলসির মাধ্যমে মিয়ানমার, মিশর ও তুরস্ক থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির উপর ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারে আহবান জানিয়ে এনবিআরকে চিঠি দেয়া হয়েছে।
[৩] বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পেঁয়াজের মজুত, সরবারাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি এসব কথা বলেন।
[৪] তিনি বলেন, ভোক্তারা ১০ দিন পেঁয়াজ না কিনলে কম দামে পেঁয়াজ খাওয়ানো যাবে। সংকটেরও সমাধান হবে। অসাধু ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে।
[৫] বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের এক মাস কষ্ট সহ্য করতে হবে। বর্ডারে আটকে থাকা পেঁযাজ দু’একদিনের মধ্যে প্রবেশ করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের জন্য জেল-জরিমানা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমার থেকে ১২/১৩শ টন পেঁয়াজ লোড হয়েছে, যা কিছুদিনের মধ্যে আসবে। একমাস আমাদের সাশ্রয়ী হতে হবে। এক মাসের মধ্যে সাপ্লাই চেইন ফুল করে দেবো।