শাহীন খন্দকার : [২] ডা. আবু রায়হান বলেন, সরকার হেলথ কার্ডের মাধ্যমে ই-স্বাস্থ্যের বিশেষ সেবা দিতে শুরু করেছেন। বর্তমানে টিবি হাসপাতালেও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে নাগরিকরা এই হাসপাতাল থেকে পরামর্শ নিতে পারছেন। বর্তমানে দেশের অনেক হাসপাতালে টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে।
[৩] তিনি বলেন, ই-স্বাস্থ্য সেবার মাধ্যমে রোগীদের সব ধরনের কাজ সহজ হয়েছে। মানুষের ভোগান্তি কমেছে। ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনক্ষণসহ পরীক্ষার রেকর্ডগুলো নির্ভূল ভাবে সংরক্ষিত থাকছে।
[৪] শ্যামলী হাসপাতালের উপ- পরিচালক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবা বাস্তবায়নের ঘোষনা দিয়েছিলেন। এটি তারই একটি সফল বাস্তবায়ন।
[৫] তিনি বলেন, ৯ বছর আগে স্বাস্থ্য তথ্য সিস্টেমের (এইচআইএস) বিকাশ এবং রোগীদের ই-স্বাস্থ্য রেকর্ড তৈরির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। ২০১১ সালে পাইলট প্রকল্প হিসেবে এনআইডিসিএইচ মহাখালি এনইসিভিডিসহ কয়েকটি হাসপাতালে চালু হলেও সেটি তখন আলোর মুখ দেখেনি।
[৫] ২০১১ সালে মহাখালী এনআইডিসিএইচ এ ভারপ্রাপ্ত সুপারের দায়িত্বে ছিলাম। আমি সব ধরনের সহযোগিতা করেছিলাম । ৭ বছরে এটির কোন অগ্রগতি না দেখে আমি শ্যামলীর ২৫০ শয্যা টিবি হাসপাতালের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ই-হেলথ সেবা চালু করার লক্ষে কাজ শুরু করি। যার সফল বাস্তবায় হয়েছে, বললেন ডা. আবু রায়হান। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :