জেরিন আহমেদ: [২] জার্নাল অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজিতে প্রকাশিত নতুন একটি গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের জিউস হেলথের গবেষক জেসিকা হুই তার প্রবন্ধে লিখেছেন, ‘আমাদের ক্লিনিকে ভর্তি হওয়া প্রতিটি শিশুর শারীরিক তথ্য আমরা বিশ্লেষণ করেছি। এর মধ্যে যারা শরৎকালে জন্ম নিয়েছে, তাদের সমস্যাগুলো বেশি।’
[৪] গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শরতে জন্ম নেয়া শিশুদের এই অসুস্থতার সঙ্গে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যা এই সময়ে বেড়ে যায়।
[৫] অ্যাজমা মানেই সারাক্ষণ শিশুকে ঘরে রাখতে হবে, বিষয়টি এমন নয়। তবে অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে। শিশুর সামনে ধূমপান করা যাবে না। ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
[৬] বাচ্চার বিছানায় লোমযুক্ত চাদর, কাঁথা, লেপ বা কম্বল ব্যবহার করবেন না। শিশুকে আঁশযুক্ত খেলনা, বল বা পুতুল দেওয়া যাবে না। বাচ্চার হাঁপানি হলে সব ধরনের খাবার বন্ধ না করে যে খাবারে অ্যালার্জি হয়, ঠিক সে খাবারটিই বন্ধ করা উচিত। বিডি, টুডে নিউজ