আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সোমবার চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন একটি সৌদি আদালত। আগে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৫ জনকে ২০ বছর আর ৩ জনকে ৭ থেকে ১০ বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। তবে এই ৮ সাজাপ্রাপ্তের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। আল জাজিরা, আল আরাবিয়া
[৩] মে মাসে খাসোগজির পুত্ররা জানান, তারা খুনিদের ক্ষমা করে দিয়েছেন। এরপরেই এই রায় এলো। জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ অ্যাগনেস ক্যালামার্ড একে বিচারের নামে প্রহসন বলে আখ্যায়িত করেছেন।
[৪] ২০০৮ সালের ২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটে প্রবেশের পর নিখোঁজ হন ওয়াশিংটন পোস্টের এই কলামিস্ট। সেখানেই তাকে হত্যার কথা জানা যায়। তবে তার দেহ পাওয়া যায়নি।
[৫] জাতিসংঘসহ স্বাধীন তন্তকারীরা শুরু থেকেই এই বিচারের ব্যাপারে সন্দেহ করে আসছিলেন। তাদের অভিযোগ, এই হত্যার প্রধান আদেশ দাতা সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তার বিচার না করলে এই বিচার কাজ কখনই পূর্ণতা পাবে না। বিন সালমানের বড় ধরনের সমালোচক ছিলেন খাসোগজি। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব