আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এ বছর ভারতের রাজধানীতে হয় এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। মানবাধিকার সংগঠনটির অভিযোগ পুলিশ এসময় বিক্ষোভকারীদের মারপিট, আটকদের নির্যাতন এবং উত্তেজিত হিন্দুদের সঙ্গে দাঙ্গায় অংশও নিয়েছে। বিবিসি, দ্য হিন্দু
[৩] বিতর্কিত নাগরিক আইন নিয়ে হিন্দু ও মুসলিমদের মদ্যে সংঘাতে এসময় ৪০ জনের বেশি নিহত হন। অ্যামনেস্টি বলছে, নিহতদের অধিকাংশ মুসলিম।
[৪] অ্যামনেস্টির অনুরোধের পরেও এই ব্যাপারে কিছু বলতে রাজি হয়নি দিল্লি পুলিশ। গত ফেব্রæয়ারিতে বিবিসির এক অনুসন্ধানেও পুলিশের নিপিড়ন ও পক্ষপাতের অভিযোগ আনা হয়েছিলো। তখন পুলিশ সব অভিযোগ অস্বীকার করে।
[৫] একটি ভিডিওতে দেখা যায় দিল্লির খাজুরি খাস এলাকায় পুলিশ দাঙ্গারত জনতার সঙ্গে মিলে স্থানীয় মুসলিমদের উপর হামলা করছে। এরকম কিছু ভিডিও ও প্রত্যক্ষদর্শীদের স্বাক্ষ্যের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে অ্যামনেস্টি।
[৬] এক দোকানদার অভিযোগ করেন, পুলিশ তার ও অন্য হিন্দুদের হাতে পাথর তুলে দিয়ে তা মুসলিমদের উপরে ছুড়ে মারতে বলে। ওই রাস্তায় থাকা বুরা খান নামে এক মুসলিমের দোকান জ্বালিয়ে দেয়া হয়। সেটা জ্বালানোর জন্য কেরোসিনও সরবরাহ করে পুলিশ। সম্পাদনা: ইকবাল খান