শিরোনাম
◈ ভার‌তের কা‌ছে পাত্তাই পে‌লো না অস্ট্রেলিয়া, ম‌্যাচ হার‌লো ৪২ রা‌নে ◈ শুল্ক চুক্তির অধীনে মা‌র্কিন উ‌ড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িংয়ের কাছ থেকে ২৫টি বিমান কিনছে বাংলাদেশ ◈ টিটিপাড়ায় ৬ লেনের আন্ডারপাস, গাড়ি চলাচল শুরু শিগগিরই (ভিডিও) ◈ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ বার্তা ◈ ভালোবাসার টানে মালিকের সঙ্গে ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির! ◈ ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা পেল নিবন্ধন, নতুন নীতিমালায় পুরনো ৯৬টির নিবন্ধন বাতিল ◈ সরকারি দায়িত্ব শেষ, পেশাগত কাজে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যাপক আলী রীয়াজ: ফিরবেন কিছুদিন পর ◈ ৯ দল নিয়ে এনসিপির রাজনৈতিক জোটের সম্ভাবনা: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ◈ বিএনপি জনগণের দল, দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না: মির্জা ফখরুলের হুঁশিয়ারি ◈ এনসিপির মনোনয়ন ফরমের মূল্য ১০ হাজার, মুক্তিযোদ্ধা ও নিম্নআয়ের প্রার্থীদের জন্য ছাড়

প্রকাশিত : ২৩ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৪৪ সকাল
আপডেট : ২৩ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] যশোরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদে চাকরির মামলায় ৮ পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে চার্জশিট

যশোর প্রতিনিধি: [২] অভিযুক্ত আসামিরা হলো যশোর সদরের ঘোপ গ্রামের সাইফুর রহমানের ছেলে রানা হাসান, সুড়া গ্রামের সাধন সিংহের ছেলে বিপোদ সিংহ, কুমারেশ সিংহের ছেলে সুজল সিংহ, নরসিংহকাঠি গ্রামের অজিত কুমার বিশ্বাসের ছেলে অমিত কুমার বিশ্বাস, আন্দলপোতা গ্রামের বাশারত হোসেনের ছেলে আশিকুর রহমান, বাঘারপাড়ার সাইটখালি গ্রামের আহাদ আলীর ছেলে বাপ্পী মাহমুদ, চৌগাছার জগন্নাথপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেে মনিরুজ্জামান ও গৌরীনাথপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তার বিশ্বাসের ছেলে আলিম উদ্দিন।

[৩] মামলার তদন্ত শেষে আদালতে এ চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সেকেন্দার আবু জাফর।

[৪] মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৮ জানুয়ারি পুলিশে কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর যশোর পুলিশ লাইন মাঠে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এদিন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আসামিরা কনস্টেবল পদে চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়। ৬ মাসের প্রশিক্ষন শেষে তাদের বিভিন্ন কর্মস্থলে যোগদান করানো হয়।

[৫] এরপর তাদের দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট যাচাই-বছায়ের জন্য পুলিশ হেড কোয়ার্টারের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়। যাচাই-বাছায়ে ওই ৮ জনের দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সর্টিফিকেট ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়।

[৬] এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মন্ত্রনালয়ের সুপারিশে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর ওই ৮ জনকে অসামি করে মামলা করে যশোর পুলিশ রিজার্ভ অফিসের আরওআই পরিদর্শক মশিউর রহমান।

[৭] এ মামলার তদন্ত শেষে মুক্তিযুদ্ধের সনদ জালিয়াতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ওই ৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে এ চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। চার্জশিটে অভিযুক্ত মনিরুজ্জামান ও আশিকুর রহমান বাদে সকল আসামিকে পলাতক দেখানো হয়েছে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়