সমীরণ রায়: [২] মোস্তাফা জব্বার আরও বলেন, চলতি বছরের মধ্যেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ফোরজি মোবাইল নেটওয়ার্ক সুবিধা পৌঁছে দেয়ার প্রচেষ্টা চলছে। ২০০৮ সালেও দেশে ৮জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহার হতো এবং ব্যবহারকারী ছিল মাত্র ৮লাখ। প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনায় ডিজিটালাইজেশনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। দেশে আজ ১৭০০ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হচ্ছে এবং দেশে ১১ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।
[৩] তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের পরাধীন বাঙালি জাতিকে কেবলমাত্র স্বাধীনতাই দেননি, তিনি যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়েও আইটিইউ, ইউপিইউ এবং বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশনে বীজ বপন করে গেছেন। তারই উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৬ বছরের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বে সেই বীজ বিশাল মহিরুহে রূপ নিচ্ছে। করোনাকালে ডিজিটাল বাংলাদেশ না থাকলে বৈশ্বিক মহামারির এ ক্রান্তিলগ্নে মানুষের জীবনযাত্রা বিপন্ন হতো।
[৪] সোমবার ঢাকায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বিটিসিএল আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
[৬] বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূর-উর-রহমান। সম্পাদনা: বাশার নূরু